বিএনপির
ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সুরঞ্জিত
সেনগুপ্তকে বলির পাঠা করে সরকারের শেষ রক্ষা হবে না। তিনি বলেন, ‘আর
টালবাহানা করবেন না। আপনাদের সময় শেষ হয়ে গেছে।’
আজ মঙ্গলবার নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের সড়কে বিক্ষোভ সমাবেশে মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন। সব ক্ষেত্রে সরকারের ব্যর্থতার প্রতিবাদে ঢাকা মহানগর বিএনপি এই সমাবেশের আয়োজন করে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব বলেন, এই সরকার ব্যর্থ। এরা দুর্নীতিবাজ। দুর্নীতির কারণে একজন পদত্যাগ করেছেন। বিশ্বব্যাংক আরেক মন্ত্রীর দুর্নীতির কারণে অর্থায়ন বন্ধ রেখেছে। এরা মানুষের কল্যাণে কিছুই করতে পারেনি। এদের বিদায় নিতে হবে।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সরকার জনগণকে কিছুই দিতে পারেনি। তাই এখন সমুদ্র বিজয়ের কথা বলছেন। অথচ তারা সমুদ্রে এ দেশের তেল-গ্যাসের ব্লকের অনেকগুলো মিয়ানমারকে দিয়ে এসেছেন। জনগণকে আর বোকা বানাবেন না।’ তিনি বলেন, এ নিয়ে বিতর্কের জন্য বিএনপি প্রস্তুত আছে। আওয়ামী লীগকে আসল সত্য তুলে ধরার আহ্বান জানান তিনি।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, সরকার বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে একের পর এক মামলা দিচ্ছে। অথচ এর একটি মামলাও আদালতে প্রমাণ করতে পারেনি। বিরোধী দলকে হয়রানি ও দমন করতেই এই মামলা। তিনি বলেন, সরকার একদিকে বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা দিচ্ছে আর অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রী ক্ষমতার অপব্যবহার করে তাঁর বিরুদ্ধে থাকা ১৪টি প্রত্যাহার করে নিয়েছেন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদ বলেন, একজন মন্ত্রীর পদত্যাগ হলে দুর্নীতি বন্ধ হয়ে যায় না। এ জন্য সরকারকে জবাবদিহি করতে হবে। তিনি রেলমন্ত্রীর ঘটনা তদন্তে উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠনের দাবি জানান।
বিএনপির ঢাকা মহানগরের আহ্বায়ক সাদেক হোসেন খোকার সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য দেন ভাইস চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন চৌধুরী, দলীয় চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা শামসুজ্জামান, যুগ্ম মহাসচিব আমানউল্লাহ, ঢাকা মহানগরের সদস্যসচিব আবদুস সালাম প্রমুখ।
আজ মঙ্গলবার নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের সড়কে বিক্ষোভ সমাবেশে মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন। সব ক্ষেত্রে সরকারের ব্যর্থতার প্রতিবাদে ঢাকা মহানগর বিএনপি এই সমাবেশের আয়োজন করে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব বলেন, এই সরকার ব্যর্থ। এরা দুর্নীতিবাজ। দুর্নীতির কারণে একজন পদত্যাগ করেছেন। বিশ্বব্যাংক আরেক মন্ত্রীর দুর্নীতির কারণে অর্থায়ন বন্ধ রেখেছে। এরা মানুষের কল্যাণে কিছুই করতে পারেনি। এদের বিদায় নিতে হবে।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সরকার জনগণকে কিছুই দিতে পারেনি। তাই এখন সমুদ্র বিজয়ের কথা বলছেন। অথচ তারা সমুদ্রে এ দেশের তেল-গ্যাসের ব্লকের অনেকগুলো মিয়ানমারকে দিয়ে এসেছেন। জনগণকে আর বোকা বানাবেন না।’ তিনি বলেন, এ নিয়ে বিতর্কের জন্য বিএনপি প্রস্তুত আছে। আওয়ামী লীগকে আসল সত্য তুলে ধরার আহ্বান জানান তিনি।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, সরকার বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে একের পর এক মামলা দিচ্ছে। অথচ এর একটি মামলাও আদালতে প্রমাণ করতে পারেনি। বিরোধী দলকে হয়রানি ও দমন করতেই এই মামলা। তিনি বলেন, সরকার একদিকে বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা দিচ্ছে আর অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রী ক্ষমতার অপব্যবহার করে তাঁর বিরুদ্ধে থাকা ১৪টি প্রত্যাহার করে নিয়েছেন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদ বলেন, একজন মন্ত্রীর পদত্যাগ হলে দুর্নীতি বন্ধ হয়ে যায় না। এ জন্য সরকারকে জবাবদিহি করতে হবে। তিনি রেলমন্ত্রীর ঘটনা তদন্তে উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠনের দাবি জানান।
বিএনপির ঢাকা মহানগরের আহ্বায়ক সাদেক হোসেন খোকার সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য দেন ভাইস চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন চৌধুরী, দলীয় চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা শামসুজ্জামান, যুগ্ম মহাসচিব আমানউল্লাহ, ঢাকা মহানগরের সদস্যসচিব আবদুস সালাম প্রমুখ।