পুঁজিবাজারে অব্যাহত দরপতন এবং সরকারের কিছু সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে আজ মঙ্গলবার সকাল থেকেই মতিঝিলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনের সড়কে বিক্ষোভ করেছেন বিনিয়োগকারীরা। বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে বেলা ১১টার দিকে এই বিক্ষোভ শুরু করা হয়। বিকেল পৌনে চারটা পর্যন্ত বিক্ষোভ অব্যাহত ছিল।
প্রত্যক্ষদর্শী লোকজন জানান, আজ দিনের শুরুতে ডিএসই ও সিএসইতে লেনদেন বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ সময় বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউস থেকে বিনিয়োগকারীরা বের হয়ে ডিএসইর সামনের সড়কে অবস্থান নেন। তাঁরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করতে থাকেন। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিনিয়োগকারীরা মিছিল নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে যান। তাঁরা বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে অবস্থান নিয়ে ওই সড়কে যান চলাচল বন্ধ করে সমাবেশ ও বিক্ষোভ করতে থাকেন। বিনিয়োগকারীরা অর্থমন্ত্রী ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেন। একই সঙ্গে তাঁদের পদত্যাগও দাবি করেন।
এ ছাড়া বিনিয়োগকারীরা গতকাল সোমবার মন্ত্রিপরিষদে গৃহীত সিদ্ধান্ত এবং আগের দিনে এনবিআরের জারি করা প্রজ্ঞাপনের প্রতিবাদ জানায়। একই সঙ্গে সিদ্ধান্ত দুটি প্রত্যাহারেরও দাবি জানান তাঁরা।
এ ব্যাপারে বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের আন্তর্জাতিক-বিষয়ক সম্পাদক আতাউল্লাহ নাইম বলেন, গতকাল মন্ত্রিপরিষদে পুঁজিবাজার বিষয়ে নেওয়া সিদ্ধান্ত এবং আগের দিন এনবিআরের জারি করা বিজ্ঞাপন পুঁজিবাজার নিয়ে সরকার ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজের সম্পূর্ণ সাংঘর্ষিক। তিনি অবিলম্বে এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবি জানান। অন্যথায়, অনির্দিষ্টকালের জন্য পুঁজিবাজারে লেনদেন বন্ধ রাখার আহ্বান জানান তিনি।
এদিকে বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ চলাকালে মতিঝিলের শাপলা চত্বর থেকে ইত্তেফাক মোড় পর্যন্ত সড়কে বেলা ১১টা থেকে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। বিকেল পৌনে চারটায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ওই সড়কে যান চলাচল বন্ধ থাকে। এতে আশপাশের সড়কে চরম যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। পথচারীদের চরম দুর্ভোগে পোহাতে হয়। যেকোনো ধরনের অস্থিতিশীল পরিস্থিতি এড়াতে বাংলাদেশ ব্যাংকসহ আশপাশের এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
এ দিকে দুপুর ১২টার দিকে ডিএসইর পক্ষ থেকে লেনদেন বন্ধের ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক প্রেস ব্রিফিং করা হয়। এতে ডিএসইর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) লিখিত বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, পুঁজিবাজার ও বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে আজকের জন্য লেনদেন বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে শিগগিরই এ ব্যাপারে পরবর্তী সিদ্ধান্ত জানানো হবে।
প্রত্যক্ষদর্শী লোকজন জানান, আজ দিনের শুরুতে ডিএসই ও সিএসইতে লেনদেন বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ সময় বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউস থেকে বিনিয়োগকারীরা বের হয়ে ডিএসইর সামনের সড়কে অবস্থান নেন। তাঁরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করতে থাকেন। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিনিয়োগকারীরা মিছিল নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে যান। তাঁরা বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে অবস্থান নিয়ে ওই সড়কে যান চলাচল বন্ধ করে সমাবেশ ও বিক্ষোভ করতে থাকেন। বিনিয়োগকারীরা অর্থমন্ত্রী ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেন। একই সঙ্গে তাঁদের পদত্যাগও দাবি করেন।
এ ছাড়া বিনিয়োগকারীরা গতকাল সোমবার মন্ত্রিপরিষদে গৃহীত সিদ্ধান্ত এবং আগের দিনে এনবিআরের জারি করা প্রজ্ঞাপনের প্রতিবাদ জানায়। একই সঙ্গে সিদ্ধান্ত দুটি প্রত্যাহারেরও দাবি জানান তাঁরা।
এ ব্যাপারে বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের আন্তর্জাতিক-বিষয়ক সম্পাদক আতাউল্লাহ নাইম বলেন, গতকাল মন্ত্রিপরিষদে পুঁজিবাজার বিষয়ে নেওয়া সিদ্ধান্ত এবং আগের দিন এনবিআরের জারি করা বিজ্ঞাপন পুঁজিবাজার নিয়ে সরকার ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজের সম্পূর্ণ সাংঘর্ষিক। তিনি অবিলম্বে এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবি জানান। অন্যথায়, অনির্দিষ্টকালের জন্য পুঁজিবাজারে লেনদেন বন্ধ রাখার আহ্বান জানান তিনি।
এদিকে বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ চলাকালে মতিঝিলের শাপলা চত্বর থেকে ইত্তেফাক মোড় পর্যন্ত সড়কে বেলা ১১টা থেকে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। বিকেল পৌনে চারটায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ওই সড়কে যান চলাচল বন্ধ থাকে। এতে আশপাশের সড়কে চরম যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। পথচারীদের চরম দুর্ভোগে পোহাতে হয়। যেকোনো ধরনের অস্থিতিশীল পরিস্থিতি এড়াতে বাংলাদেশ ব্যাংকসহ আশপাশের এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
এ দিকে দুপুর ১২টার দিকে ডিএসইর পক্ষ থেকে লেনদেন বন্ধের ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক প্রেস ব্রিফিং করা হয়। এতে ডিএসইর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) লিখিত বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, পুঁজিবাজার ও বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে আজকের জন্য লেনদেন বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে শিগগিরই এ ব্যাপারে পরবর্তী সিদ্ধান্ত জানানো হবে।