পতন ঠেকাতে সরকারের ১৪৪ ধারা জারি

ষনূরুৃল আমিন, ব্যবসায়ী, বেগমগঞ্জ, নোয়াখালী— ১৪৪ ধারা জারির কারণ
হচ্ছে সরকার বিরোধী দলের আন্দোলনকে সহ্য করতে পারছে না। সরকার জানে,
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীন নির্বাচন দিলে আওয়ামী লীগ কখনোই ক্ষমতায় আসতে
পারবে না।
ষমো. সোহেল রানা লাক্সমি, আইন বিভাগ, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়—গণতান্ত্রিক কর্মকাণ্ডে বাধা দিতে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৪৪ ধারার চরম অপব্যবহার করছে সরকার। এটি একটি ন্যক্কারজনক ঘটনা। একটি স্বাধীন দেশে স্বাধীনভাবে চলাচল এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় এগুতে পারবে না এ কেমন কথা? সরকার এটি প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে করেছে।
ষরুবেল গাজী, ব্যবসায়ী, সাহার বাজার, ফরিদগঞ্জ, চাঁদপুর—গণতান্ত্রিকভাবে সবারই আন্দোলন করার অধিকার আছে। আর সরকার যে আচরণ করছে আমার মতো নাগরিক তা মেনে নেবে না।
ষমো. রাসেল, ব্যবসায়ী, মিটফোর্ড, ঢাকা— সরকার যে প্রতিটি জায়গায় ১৪৪ ধারা জারি করছে এটা মোটেও সমীচীন নয়। এখন যদি বাসাবাড়িগুলোতে সরকারের বিপক্ষে বলে তখন সরকার কি ওই বাসাবাড়িগুলোতেও ১৪৪ ধারা জারি করবে?
ষমো. হারুন উর রশিদ খান, ব্যবসায়ী, সাভার, ঢাকা—আমার কাছে মনে হচ্ছে, আমরা আদৌ স্বাধীন নাই। যদি স্বাধীন হয়ে থাকি তাহলে আন্দোলন করার অধিকার থাকবে না কেন? বাংলাদেশ পুলিশ কি বিএসএফ? এখন এ বিষয় নিয়ে ভাবার সময় এসেছে। কারণ বিএসএফের সঙ্গে বাংলাদেশের পুলিশের কোনো পার্থক্য নেই।
ষসোহেল, চাকরিজীবী, বগুড়া ফুড ভিলেজ— আওয়ামী লীগ যে গণতন্ত্রের লেবাসধারী দল এর প্রমাণ চারদলীয় জোটের গণমিছিলে ১৪৪ ধারা জারি। এভাবে ক্ষমতায় থাকা যায় না।
ষএইচ এম মনির, ছাত্র, মনোহরগঞ্জ, কুমিল্লা— গণমিছিলে ১৪৪ ধারা জারি অতঃপর পুলিশের হামলা ও গুলিতে ৪ জনের মৃত্যু আবার প্রমাণ করল আওয়ামী লীগ একটি অসহিষ্ণু রাজনৈতিক দল।
ষএ কে এম আলমগীর, মাদ্রাসা শিক্ষক, লক্ষ্মীপুর— বিরোধী দলের সফল রোডমার্চ দেখে সরকার ভয় পেয়েছে এবং গণমিছিলে সরকার পতনের ভয়ে ১৪৪ ধারা জারি করেছে।
ষআবদুল হান্নান মামুন, শিক্ষক, কমলনগর, লক্ষ্মীপুর—বর্তমান সরকার গণমিছিলে ১৪৪ ধারা জারি করে প্রমাণ করল তারা দেশপ্রেমিক ও গণতন্ত্রে বিশ্বাসী জনগণকে ভয় পায়। আমরা এই অগণতান্ত্রিক বাকশাল সরকারের পদত্যাগ কামনা করি।
ষসৈয়দ আনোয়ার, চাকরিজীবী, হোমনা—স্বাধীন গণতন্ত্রচর্চায় ১৪৪ ধারা জারি, সাংবাদিক নির্যাতন, বিরোধী দল ও মতের ওপর সরকার যে মামলা, হামলা ও হত্যার রাজনীতি শুরু করেছে তাকে কোনোভাবেই গণতান্ত্রিক সরকার বলা যায় না। দলমত নির্বিশেষে মাহমুদুর রহমানসহ লাখো কোটি দেশপ্রেমিকের উচিত দুর্বার আন্দোলনের মাধ্যমে এই সরকারকে হটিয়ে এদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা।
ষমাওলানা আবদুল হাই, কোটবাড়ী, কুমিল্লা— বর্তমান সরকার ১৪৪ ধারা জারি করে এদেশ থেকে গণতন্ত্র বিদায় করতে চায় এবং স্বৈরাচারী কার্যকলাপের মাধ্যমে আবারও বাকশাল কায়েম করতে চায়। কিন্তু এদেশের জনগণ তা হতে দেবে না। এই সরকার যে স্বৈরাচারী সরকার তা প্রমাণ করেছে চাঁদপুর ও লক্ষ্মীপুরে পুলিশ দিয়ে জনগণকে হত্যা করে।
ষআজিজুল হাই সোহাগ, সভাপতি, ডেমোক্র্যাটিক মুভমেন্ট, আজিমপুর, ঢাকা—সভা-সমাবেশ করা নাগরিকের সাংবিধানিক অধিকার। ২০ দিন আগে ঘোষিত কর্মসূচির ৪৮ ঘণ্টা আগে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে সরকার আওয়ামী লীগের সাজানো কর্মসূচি সামনে রেখে ১৪৪ ধারা জারি করে সংবিধান লঙ্ঘন করেছে। রোডমার্চে ব্যাপক জনসমাগমে সরকার এখন বিরোধী দলকে জনসম্পৃক্ত কর্মসূচি থেকে বিরত রাখতে চাচ্ছে।
ষমো. জসিম উদ্দিন আহাম্মদ, ব্যবসায়ী, আশুগঞ্জ, বি-বাড়িয়া—এই সরকার কি আসলে গণতান্ত্রিক সরকার, নাকি অগণতান্ত্রিক সরকার। কারণ গত রোববার পুলিশের গুলিতে হত্যাকাণ্ড গুলো দেখলে মনে হয় না বর্তমান সরকার একটি গণতান্ত্রিক সরকার।
ষমো. ইকবাল, শন্তিহাট, বুচপুর, চট্টগ্রাম—দেশের মৌলিক চাহিদা রক্ষায় সরকার সম্পূর্ণ ব্যর্থ। এই সরকারের বহুমাত্রিক নির্যাতনের মধ্যে ১৪৪ ধারা অন্যতম। জনবিচ্ছিন্ন সরকারের পায়ের নিচে মাটি না থাকায় তারা আজ গণঅভ্যুত্থানের ভয়ে ভীত হয়ে প্রশাসনকে দলীয় ক্যাডার হিসেবে ব্যবহার করছে।
ষমো. আরিফুজ্জামান আরিফ, চাকরিজীবী, দক্ষিণ যাত্রাবাড়ী, দনিয়া আবাসিক এলাকা, ঢাকা—বিএনপির শান্তিপূর্ণ মিছিলকে বাধাগ্রস্ত করতে সরকার ১৪৪ ধারা জারি করে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে একনায়কতন্ত্রের পরিচয় দিয়েছে। আমরা দিনবদলের ডিজিটাল সরকারের কাছে এরূপ আশা করিনি। ১৪৪ ধারা জারি করে গণতান্ত্রিক আন্দোলন দমিয়ে রাখা যায় না।
ষআবু হানিফ, ছাত্র, ভিক্টোরিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, কুমিল্লা—সর্বক্ষেত্রে সরকারের ব্যর্থতার প্রতিবাদে বিরোধী দলের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি গণমিছিলে সরকারের ১৪৪ ধারা জারি করা স্বৈরাচারের নামান্তর, যা করেছিল ইয়াহিয়া, ভুট্টো ও এরশাদ গং।
ষমাহমুদ হাসান সিরাজী, প্রিন্সিপ্যাল, মাদরাসা, মাতুয়াইল, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা—সরকার গণমিছিলে ১৪৪ ধারা জারি করে তার দুর্বলতাই প্রকাশ করেছে। প্রকৃতপক্ষে যদি তারা জনগণের পক্ষে জনগণের ভোটে জনগণের সরকার হতো তাহলে এরকম হায়েনার মতো বিরোধী দলের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ত না।
ষএহসানুল হাবিব, ছাত্র, পুঠিয়া সরকারি কলেজ, চট্টগ্রাম—বিএনপির গণমিছিলে ১৪৪ ধারা জারি করার মাধ্যমে সরকার বাকশালী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছে। গণমিছিল—জনসভা নয়, গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে সরকারের পতন ঘটাতে হবে।
ষএম এ এইচ রুবেল, ছাত্র, সিলেট এমসি কলেজ, বিলেরবন, জকিগঞ্জ—জনগণকে গুলি করে হত্যার আদেশের নাম হলো গণমিছিলে ১৪৪ ধারা জারি। এ ধারা জারি করে জনগণকে হত্যা করাকে বলা যায় গণতন্ত্রকে হত্যা। আর এ আদেশের মাধ্যমে বোঝা যায় সরকারের স্বৈরাচারী মনোভাব।
ষমো. বাবলু, মাদারবাড়ী, চট্টগ্রাম—সরকার জনগণের শান্তিপূর্ণ গণমিছিলকে ভয় পেয়ে ১৪৪ ধারা জারি করছে। এই ধারা জারি করে সরকার পতন ঠেকানো যাবে না।
ষডা. মো. সিরাজুল হক, পাটেয়ারী, সীতাকুণ্ড , চট্টগ্রাম—এই সরকার রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় গণমিছিল সফল করতে দেয়নি। রোডমার্চের পর থেকেই সরকারের পায়ের নিচে মাটি নেই তা বুঝতে পেরেছে।
ষনূরুল আলম, ব্যবসায়ী, বুচপুর, চট্টগ্রাম—দমন, নিপীড়ন, নির্যাতনের মাত্রা যত বাড়বে সরকারের জন্য তা ততই আত্মঘাতী হবে। বর্তমান তাঁবেদার সরকার যেভাবে স্বৈরাচারী কায়দায় দেশ চালাচ্ছে তা সরকারের হীন মনমানসিকতার বহিঃপ্রকাশ।
ষমো. মারুফ, ব্যবসায়ী, মাশরেকী দাওয়াখানা তাকিয়া রোড, ফেনী—গণমিছিলে ১৪৪ ধারা জারি করে সরকার গণতন্ত্রকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে একদলীয় শাসন ও বাকশাল আবার কায়েম করার শেষপ্রান্তে পৌঁছার চেষ্টায় লিপ্ত। তবে এর পরিণতি মধ্যপ্রাচ্যের মতো হতে পারে।
ষমাওলানা হাসান মোহাম্মদ ইসহাক, শিক্ষক, চাঁপাইনবাবগঞ্জ—জনগণের দাবি আদায়ের গণমিছিলে ১৪৪ ধারা জারি করে সরকার গণতান্ত্রিক দেশে গণতন্ত্রকে হত্যা করে এবং জনগণের স্বাধীনতা কেড়ে নিয়ে কোরআন সুন্নাহবিরোধী আইন করে ক্ষমতা চিরস্থায়ী করার জন্য সরকার বেপরোয়া হয়ে উঠেছে, যা দেশের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক।
ষমো. হারুর আর রশীদ, চাকরিজীবী, নির্মাণ সুপার মার্কেট, ফেনী—সবারই নাগরিক অধিকার আছে আন্দোলন করার। সরকার ১৪৪ ধারা জারি করে মোটেও ঠিক করেনি।
ষআজিজুল হক জাবেদ, চাকরিজীবী, ফেনী— ১৪৪ ধারা জারি সরকার প্রমাণ করেছে তারা একদলীয় বাকশালের দিকে এগোচ্ছে। এখান থেকে বের করে আসতে হলে কঠোর আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।
ষতামান্না আফরিন, ছাত্রী, দক্ষিণ যাত্রাবাড়ী— শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে সরকার ভীত হয়ে ১৪৪ ধারা জারি করেছে। এতে ক্ষমতা ধরে রাখা যায় না।
ষমাহমুদুল হাসান, চাকরিজীবী, বাড্ডা, ঢাকা— গণতান্ত্রিক দেশে এটি একটি ন্যক্কারজনক ঘটনা। এ সরকার গণতন্ত্রের পক্ষে নয় এটিই প্রমাণ মিলে তাদের দেয়া কর্মসূচিতে।
ষমাসুম মোহাম্মদ, শিক্ষক, দুয়ারাবাজার, সুনামগঞ্জ—বাংলার সব শ্রেণীর জনগণের কাছে একথা প্রতীয়মান বিএনপিসহ সব দল এক সঙ্গে গণমিছিল করলে বিশ্বের কাছে আওয়ামী সরকারের আসল চেহারা ফুটে উঠত। সরকার দিশেহারা হয়ে ১৪৪ ধারা জারি করেছে।
ষমো. জাহাঙ্গীর আলম জাহেদ, ব্যবসায়ী, ফটিকছড়ি, চট্টগ্রাম—১৪৪ ধারা জারি আসলে কোনো গণতান্ত্রিক ধারা নয়। তাই এই ধারা যেখানে নেই, সেখানেই গুলি করে ৪ জনকে হত্যা করেছে।
ষফখরুল ইসলাম হাসান, ছাত্র, সদর দক্ষিণ কুমিল্লা—১৪৪ ধারা জারির কোনো যৌক্তিকতা নেই। গত রোববার পুলিশ জনগণের সঙ্গে যে আচরণ করে গুলি করে হত্যা করে তা একটি অগণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের বহিঃপ্রকাশ। এর নিন্দা জানানোর ভাষা নেই।
ষসাগর খান, পুরান ঢাকা—বিএনপি পূর্বঘোষিত সারাদেশে কর্মসূচিতে ১৪৪ ধারা জারি করে সরকার চাঁদপুর ও লক্ষ্মীপুরে মানুষ হত্যা করিয়েছে।
ষখলিলুর রহমান, শিক্ষার্থী, জিয়ানগর, পিরোজপুর—বিএনপির মিছিলে ১৪৪ ধারা জারি করে সরকার আবারও প্রমাণ করল এ সরকার পুলিশের ওপর নির্ভরশীল একটি সরকার। তারা জনগণ থেকে একেবারে বিচ্ছিন্ন।
ষএমএ হাসান, পরশুরাম, ফেনী—সরকার ১৪৪ ধারা জারির মাধ্যমে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে বাকশাল প্রতিষ্ঠা করতে চায়।
ষআমির হোসেন মোল্লা, ব্যবসায়ী, নরসিংদী— বর্তমান সরকার গণতন্ত্রে বিশ্বাসী নয়। মানুষের মৌলিক অধিকার তারা হরণ করছে।
ষমোহাম্মদুল্লাহ আরমান, শিক্ষার্থী, বেগমগঞ্জ, নোয়াখালী—বিএনপির গণমিছিলের ওপর অগণতান্ত্রিকভাবে ১৪৪ ধারা জারি করে তারা তাদের সেই ফ্যাসিস্ট মানসিকতারই বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছে।
ষমামুনুর রহমান, ব্যবসায়ী, ফেঞ্চুগঞ্জ, সিলেট— গণতান্ত্রিক বা শান্তিপূর্ণ যে কোনো আন্দোলনেই সরকার যেভাবে মারমুখী হয়ে উঠছে, বিরোধী দলকে যেভাবে বাধা সৃষ্টি করছে তাতে মনে হচ্ছে সরকারের পায়ের নিচে মাটি নেই।
ষসাইফুল ইসলাম, চাকরিজীবী, ফেনী—সরকারের ১৪৪ ধারা জারি করা পায়ের ওপর পা দিয়ে ঝগড়া করার মতো। আমাদের পুলিশ বাহিনীর কর্মকাণ্ড দেখলে মনে হয় এরা পাক হানাদার বাহিনী থেকেও নিকৃষ্ট। গণমিছিলে ১৪৪ ধারা জারি করে সরকার নিজেরাই দেশকে অস্থিতিশীল করে তুলছে।
ষনজরুল ইসলাম বাবুল, ব্যবসায়ী, কেরানীগঞ্জ ঢাকা— ১৪৪ ধারা জারি করে গণজোয়ার ঠেকানো যায় না। সরকার কেন রাজনৈতিক সংঘাত উসকে দেয়ার পথ ধরেছে? পায়ে পা দিয়ে ঝগড়া করার চেষ্টা করছে। কোনো সরকারই শেষ সরকার নয়।
ষনসরুল্লাহ, শিক্ষার্থী, কেরানীগঞ্জ, ঢাকা—এ সরকারের চরিত্র হলো বিরোধী দল যাতে ক্ষমতায় না আসে। এ সরকার বাকশাল কায়েম করতে চায়।
ষমো. দেলোয়ার হোসেন দুলাল, ব্যবসায়ী, খিলগাঁও ঢাকা—গণমিছিলে বাধা দেয়া স্বৈরাচারী সরকারের নিকৃষ্টতম পন্থা। সর্বগ্রাসী ব্যর্থতায় শাসক দলের মনোবল যখন ভেঙে পড়ে জনগণের ওপর যখন আস্থা থাকে না, তখনই ১৪৪ ধারা জারি করে শেষ রক্ষা করতে চায়। তাই তত্ত্বাবধায় সরকার দাবি এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।
ষএসএম জলিল সরকার, সরকারি কর্মকর্তা (অব.) বাকবাড়ী, কাশিমপুর, গাজীপুর— বর্তমান সরকার, বিশেষ করে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছা আগামীতে বিএনপি যাতে ক্ষমতায় না আসতে পারে তার জন্য যত নিচে নামা দরকার তিনি নামবেন।
ষআবদুল লতিফ গাজী, ব্যবসায়ী, চরবিশ্বাস বাজার, গলাচিপা, পটুয়াখালী— গণমিছিলের নামে গণবিস্ফোরণ ঘটবে বিধায় সরকার ১৪৪ ধারা জারি করেছে। সব ক্ষেত্রে ব্যর্থ এই সরকার।
ষকানিস আফিফা শেখ সাদী, গৃহিণী, শিবচর, মাদারীপুর—সরকার শক্তি প্রয়োগ করে গণমিছিল বন্ধ করে ১৪৪ ধারা জারি মানেই ক্ষমতায় থাকা সরকারের পতনের পূর্বাভাস এবং অতীতের মতো বাকশাল কায়েমের ব্যর্থ অপচেষ্টা।
ষসোহেল পারভেজ সুমন, ব্যবসায়ী, পটিয়া, চট্টগ্রাম—‘চোরের মনে পুলিশ পুলিশ’ প্রবাদ বাক্যটি শতভাগ মিলে যাচ্ছে সরকারের এমন কার্যকলাপের সঙ্গে। গণমিছিল থেকে উজ্জীবিত স্বাধীনচেতা গণমানুষের বাঁধভাঙা জোয়ারে প্রলয় সৃষ্টি হয়ে বৈঠার পালে আঘাত হানার শঙ্কায় শঙ্কিত ও আতঙ্কিত সরকার আগুনে ছাইচাপা দেয়ার চেষ্টা করছে।
ষআনোয়ার শাহ, ছাত্র, বি.বাড়িয়া—সরকার ১৪৪ ধারা জারি করে গণবিচ্ছিন্ন কাজ করছে। জনগণের সমর্থন হারিয়ে এখন শক্তি প্রয়োগ করে সরকার পার হতে পারবে না। মানুষ নীরবে সরকারের কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদ জানাচ্ছে।
ষমুফতি আজিজুল হক শেখ সাদী, মাদারীপুর— গণতান্ত্রিক দেশে ১৪৪ ধারা দিয়ে সভা-সমাবেশ বন্ধ করে দেয়া গৃহযুদ্ধের পূর্বাভাস। তাই দেশপ্রেমিক সব নাগরিককে সচেতন হওয়ার এখনই সময়।
ষগোলাম মোহাম্মদ ওমর ফারুক, শিবচর, মাদারীপুর—আওয়ামী লীগের অস্তিত্বকে টিকিয়ে রাখতে হলে বিরোধী দলের কর্মসূচিতে সার্বিক সহযোগিতা করা উচিত। কারণ আওয়ামী লীগ একদিন বিরোধী দল হবে, তখন বর্তমান বিরোধী দলের সহযোগিতার মুখাপেক্ষী হতে হবে।
ষমো. মঞ্জুরুল আলম, চাকরিজীবী, বাঁশখালী, চট্টগ্রাম—আপসহীন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার গণমিছিলে ১৪৪ ধারা জারি করা মানে ১৬ কোটির মানুষের ওপর ১৪৪ ধারা জারি করা। কারণ আওয়ামী সরকার বাংলার স্বাধীনচেতা জনগণকে ভয় পায়।
ষসাইদুর রহমান, শিক্ষার্থী, শিবচর, মাদারীপুর— বিরোধী দলের মিছিল-মিটিং, সভা-সমাবেশ বা ওয়াজ মাহফিলে ১৪৪ ধারা জারি করে জনগণের মৌলিক অধিকার ক্ষুণ্ন করেছে।
ষকাজী আবু মো. খালেদ নিজাম, চাকরিজীবী, রাঙ্গুনিয়া, চট্টগ্রাম—গণতান্ত্রিক দেশে সভা-সমাবেশ, মিছিল-মিটিং এমনকি হরতালের মতো কর্মসূচি পালন করার অধিকার রাজনৈতিক দলের রয়েছে।
ষমাওলানা সালাহউদ্দিন, শিক্ষক, ভোলা—পূর্ব ঘোষিত বিরোধী দলের গতানুগতিক প্রোগ্রামে বাধা দিয়ে সরকার আবারও নির্লজ্জের পরিচয় দিয়েছে।
ষসৈয়দ নূরে আলম হামিদী, শিক্ষার্থী, হবিগঞ্জ— সরকার বিরোধী দলের কর্মসূচিতে ১৪৪ ধারা জারি করেছে অন্য দেশের ইঙ্গিতে।
ষমো. মোসাদ্দেক খান, চাকরিজীবী, পাঠানপাড়া খানবাড়ি, কদমতলী, সিলেট—এভাবে আন্দোলনের পথ রুদ্ধ করতে পারবে না। ১৪৪ ধারা দিয়ে গণমিছিল বন্ধ করলেও জনগণের গণবিস্ফোরণ দেখা দিলে কোনো ধারাই কাজে আসবে না।
ষআবদুল মুকিত, লেখক, সিলেট—সরকার পায়ের তলায় মাটি নেই দেখে বেসামাল হয়ে গণঅভ্যুত্থান ঠেকাতে ১৪৪ ধারা জারি করেছে। সরকার তিন বছর স্বপ্নে বিভোর ছিল। এখন স্বপ্ন ভঙ্গ হয়েছে। জনগণ তাদের পেছনে নেই দেখে তারা বেনজির আহমেদকে দিয়ে নজিরবিহীন ১৪৪ ধারা জারি করেছে। এতে সরকারের শেষ রক্ষা হবে না।
ষআ.ন.ম আহমদুল্লাহ, পেশাজীবী, চট্টগ্রাম—এ সরকার বিরোধী দলের কর্মসূচিতে ১৪৪ ধারা জারি ও মামলা দিয়ে নির্যাতন করছে, তা না করে একেবারে বাকশাল কায়েম করে দেয়া উচিত।
ষলায়ন মো. নাজিমউদ্দিন তাজ, চাকরিজীবী, সাতকানিয়া, চট্টগ্রাম—বর্তমান সরকার দেশের জনগণের সরকার নয়। ১৪৪ ধারা জারিসহ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে যা করছে মূলত তা মূলত তা কোনো এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে তারা।
ষমো. নিয়ামুল ইসলাম, শিক্ষার্থী, বি.বাড়িয়া— বর্তমান সরকার লেনিনের ফ্যাসিবাদ চরিত্রকে হার মানিয়ে গণমিছিলে যে ১৪৪ ধারা জারি করে এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে গণমিছিলে হামলা চালিয়ে যে বর্বরতার ইতিহাস সৃষ্টি করছে।
ষএকরাম বিন নজিরুল, শিক্ষক, সন্তোষপুর, কালাচানিয়া, সন্দ্বীপ, চট্টগ্রাম—বর্তমান স্বৈরাচার ও মিথ্যাচারের দৃষ্টান্তকারী জালিম সরকারের বিরুদ্ধে মানবতাবাদী সচেতন জনতার ঈমানীদৃপ্ত মিছিলে ১৪৪ ধারা জারি সরকারের হীনমন্যতা।
ষনজির আহমদ, শিক্ষক, দাউদকান্দি, কুমিল্লা— সরকারের পায়ের নিচে যখন মাটি না থাকে, সরকার যখন গণবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েই ১৪৪ ধারা জারি করে অবধারিত পতন ঠেকানোর চেষ্টা করে। কিন্তু এভাবে পতন ঠেকানো যায় না।
ষআবু তৈয়ব, শিক্ষক, বড়দীঘি, হাটহাজারী, চট্টগ্রাম— ১৪৪ ধারা জারির উদ্দেশ্য হলো সরকার গণতন্ত্র চাচ্ছে না। জনগণের অধিকার হরণ ও মানুষকে জুলুম-নির্যাতন করছে। এদের হটানো খুবই জরুরি।
ষআতিক, ব্যবসায়ী, মিরপুর—সরকার যে ১৪৪ ধারা জারি করেছে তা গণতন্ত্রের ছদ্মাবরণে বাকশাল কায়েমের বহিঃপ্রকাশ।
ষমাওলানা ওলিউল্লাহ শিবলী, চাকরিজীবী, জয়দরকান্দি, সরাইল, বি.বাড়ীয়া—বিরোধী দলের সব ধরনের কর্মসূচিতে সরকার যেভাবে ১৪৪ ধারা জারি করতে শুরু করেছে তাতে ভবিষ্যত্ ভালো হবে বলে মনে হয় না। এভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকা যায় না।
ষমো. বিল্লাল হোসেন মোল্লা, ব্যবসায়ী, নওগাঁও, মতলব, চাঁদপুর— সংবিধান মতে মানুষের মিছিল-মিটিং করার অধিকার আছে। এতে ১৪৪ ধারা জারির অধিকার সরকারের নেই।
ষইলিয়াস খান, লক্ষ্মীপুর, নাসিরনগর, বি.বাড়িয়া—গণমিছিলে ১৪৪ ধারা জারি করে সরকার যে খারাপ কাজ করেছে তার ধিক্কার দেয়ার ভাষা জানা নেই।
ষমো. সোহান, শিক্ষার্থী, নারায়ণগঞ্জ—১৪৪ ধারা দিয়ে সরকার গণতন্ত্রের ভাবমূর্তি পুরো নষ্ট করেছে।
ষফয়সাল আহমেদ, ব্যবসায়ী, পুরান ঢাকা— আওয়ামী লীগ দাবি করে আন্দোলনের মধ্যে তাদের জন্ম। আসলে তারা প্রতিপক্ষের আন্দোলনকে ভয় পায় বলে একই দিনে কর্মসূচি দিয়ে গণমিছিলে ১৪৪ ধারা জারি করে।
ষমো. সেলিম, গাড়িচালক, গুণবতী, চৌদ্দগ্রাম, কুমিল্লা—১৪৪ ধারা বা এর চেয়েও বেশি কিছু জারি জনগণের আন্দোলন ঠেকানো যাবে না। পাল্টা কর্মসূচি দিয়ে সরকার নিজদের পতন ডেকে আনছে।
ষমো. মমিনুর রহমান, শিক্ষার্থী, বি.বাড়িয়া— ১৪৪ ধারা জারি করে সরকার প্রমাণ করল তারা দেশের শান্তি চায় না। অবৈধভাবে ক্ষমতায় আসতে চায়। তাদের কাছে প্রশ্ন হলো—এখন কি মানবাধিকার লঙ্ঘন হয় না।
ষশিহাবউদ্দিন চৌধুরী সাইফু, ব্যবসায়ী, আন্দরকিল্লা, চট্টগ্রাম—১৪৪ ধারা জারিতে গণতন্ত্রের আদলে একনায়কতন্ত্র ও স্বৈরতন্ত্রের ভাবমূর্তির বহিঃপ্রকাশ ঘটছে।
ষফারুক আহমেদ শিমুল, চাকরিজীবী, সিলেট—আওয়ামী লীগ মুখে গণতন্ত্রের কথা বললেও হঠাত্ করে ১৪৪ ধারা জারি করে বিরোধী দলের মিছিল বন্ধ ও মানুষ মারা একদলীয় বাকশাল কায়েম এবং দেশকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছে।
ষওসমান কাসেমী, শিক্ষার্থী, পটিয়া, চট্টগ্রাম—১৪৪ ধারা জারি করে মানুষের নাগরিক অধিকার হরণ করছে। গুলি করে মানুষ মারা আইয়্যামে জাহেলিয়াতকেও হার মানায়।
ষনজরুল ইসলাম কবির, ব্যবসায়ী, গুলশান, ঢাকা—মিছিলে পুলিশ গুলি করে ও উলঙ্গ করে বিএসএফের মতো যেভাবে নির্যাতন করেছে এর ধিক্কার ও নিন্দা জানাই। পুলিশ দিয়ে মানুষের কণ্ঠ রোধ করা যাবে না।
ষমো. আলী হোসেন, ব্যবসায়ী, পাঁচদোনা, নরসিংদী—সরকার জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। তাদের পায়ের তলায় মাটি নেই। আওয়ামী সরকার গণমিছিলে ১৪৪ ধারা জারি করে গণতন্ত্র নস্যাত্ করছে। বিশেষ করে এ সরকার ক্ষমতায় থাকার সুযোগ নিজেরাই ধ্বংস করে দিচ্ছে।
ষমো. ইউসুফ আল আজিজ, ব্যবসায়ী, রায়পুর, লক্ষ্মীপুর—গণমিছিল একটি গণতান্ত্রিক কর্মসূচি। এতে ১৪৪ ধারা জারি করা গণতন্ত্র খুন করার শামিল।
ষজাহাঙ্গীর আলম, ব্যবসায়ী, সজলপুর, ফরিদপুর—বর্তমান সরকার যা করছে তাতে বাকশালের হিংস্রতা অনুভব করছি। ইনশাআল্লাহ খুব তাড়াতাড়ি এ সরকারের পতন হবে।
ষমো. আবদুল করিম, ব্যবসায়ী, কর্ণফুলী, চট্টগ্রাম—সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বলেছিলেন বাঘে ধরলে বাঘ ছেড়ে দেয় কিন্তু হাসিনা ধরলে ছাড়েন না। এতে তাদের হিংস্রতা বোঝা যায়। তারই বহিঃপ্রকাশ ঘটাচ্ছে ১৪৪ ধারা জারি।
ষইমরান হোসাইন, শিক্ষার্থী, গাজীপুরা, টঙ্গী, গাজীপুর—১৪৪ ধারা জারি করে সরকার বোঝাতে চাচ্ছে যে তারা একদলীয় শাসন কায়েম করতে চায়। পাশাপাশি বিরোধী দলকে পঙ্গু করে তারা ক্ষমতাকে আরও সুসংহত করতে চায়। এ সরকার গণতন্ত্রে বিশ্বাসী নয়, বাকশালে বিশ্বাসী।
ষশাহেদ, চাকরিজীবী, চট্টগ্রাম—গণমিছিল বানচাল করতেই ১৪৪ ধারা জারি করেছে সরকার। এ থেকে ফিরে না এলে দেশে কঠিন পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে।
ষওবায়দুল্লাহ জেমী, শিক্ষক, চন্দ্রপুর, গোলাপগঞ্জ, সিলেট—বিএনপির গণমিছিলে ১৪৪ ধারা জারি করে সরকার আবারও তাদের গণতন্ত্রবিরোধী ও ফ্যাসিবাদী আচরণের পরিচয় দিচ্ছে। বিরোধী দলের রোডমার্চে গণজোয়ারের পর এই জনবিচ্ছিন্ন সরকার এবার গণমিছিলকে ভয় পাচ্ছে।
ষএ কে এম আলমগীর, মাদ্রাসা শিক্ষক, লক্ষ্মীপুর—বিরোধী দলের সফল রোডমার্চ দেখে সরকার ভয় পেয়েছে এবং গণমিছিলে সরকার পতনের ভয়ে ১৪৪ ধারা জারি করেছে।
ষনূরুল আলম আতিকী, ব্যবসায়ী, শুলন্না, নবাবগঞ্জ, ঢাকা—১৪৪ ধারা জারি করে গণঅভ্যুত্থান ঠেকানো যাবে না। সরকার বিরোধী দলের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিগুলো মামলা, হামলা, ভয়ভীতি প্রদর্শন করে যখন দমাতে পারছে না ঠিক তখনই বিরোধী দলের গণমিছিল ঠেকাতে ১৪৪ ধারা জারি করেছে।
ষমো. সোহেল রানা লাক্সমি, আইন বিভাগ, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়—গণতান্ত্রিক কর্মকাণ্ডে বাধা দিতে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৪৪ ধারার চরম অপব্যবহার করছে সরকার। এটি একটি ন্যক্কারজনক ঘটনা। একটি স্বাধীন দেশে স্বাধীনভাবে চলাচল এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় এগুতে পারবে না এ কেমন কথা? সরকার এটি প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে করেছে।
ষরুবেল গাজী, ব্যবসায়ী, সাহার বাজার, ফরিদগঞ্জ, চাঁদপুর—গণতান্ত্রিকভাবে সবারই আন্দোলন করার অধিকার আছে। আর সরকার যে আচরণ করছে আমার মতো নাগরিক তা মেনে নেবে না।
ষমো. রাসেল, ব্যবসায়ী, মিটফোর্ড, ঢাকা— সরকার যে প্রতিটি জায়গায় ১৪৪ ধারা জারি করছে এটা মোটেও সমীচীন নয়। এখন যদি বাসাবাড়িগুলোতে সরকারের বিপক্ষে বলে তখন সরকার কি ওই বাসাবাড়িগুলোতেও ১৪৪ ধারা জারি করবে?
ষমো. হারুন উর রশিদ খান, ব্যবসায়ী, সাভার, ঢাকা—আমার কাছে মনে হচ্ছে, আমরা আদৌ স্বাধীন নাই। যদি স্বাধীন হয়ে থাকি তাহলে আন্দোলন করার অধিকার থাকবে না কেন? বাংলাদেশ পুলিশ কি বিএসএফ? এখন এ বিষয় নিয়ে ভাবার সময় এসেছে। কারণ বিএসএফের সঙ্গে বাংলাদেশের পুলিশের কোনো পার্থক্য নেই।
ষসোহেল, চাকরিজীবী, বগুড়া ফুড ভিলেজ— আওয়ামী লীগ যে গণতন্ত্রের লেবাসধারী দল এর প্রমাণ চারদলীয় জোটের গণমিছিলে ১৪৪ ধারা জারি। এভাবে ক্ষমতায় থাকা যায় না।
ষএইচ এম মনির, ছাত্র, মনোহরগঞ্জ, কুমিল্লা— গণমিছিলে ১৪৪ ধারা জারি অতঃপর পুলিশের হামলা ও গুলিতে ৪ জনের মৃত্যু আবার প্রমাণ করল আওয়ামী লীগ একটি অসহিষ্ণু রাজনৈতিক দল।
ষএ কে এম আলমগীর, মাদ্রাসা শিক্ষক, লক্ষ্মীপুর— বিরোধী দলের সফল রোডমার্চ দেখে সরকার ভয় পেয়েছে এবং গণমিছিলে সরকার পতনের ভয়ে ১৪৪ ধারা জারি করেছে।
ষআবদুল হান্নান মামুন, শিক্ষক, কমলনগর, লক্ষ্মীপুর—বর্তমান সরকার গণমিছিলে ১৪৪ ধারা জারি করে প্রমাণ করল তারা দেশপ্রেমিক ও গণতন্ত্রে বিশ্বাসী জনগণকে ভয় পায়। আমরা এই অগণতান্ত্রিক বাকশাল সরকারের পদত্যাগ কামনা করি।
ষসৈয়দ আনোয়ার, চাকরিজীবী, হোমনা—স্বাধীন গণতন্ত্রচর্চায় ১৪৪ ধারা জারি, সাংবাদিক নির্যাতন, বিরোধী দল ও মতের ওপর সরকার যে মামলা, হামলা ও হত্যার রাজনীতি শুরু করেছে তাকে কোনোভাবেই গণতান্ত্রিক সরকার বলা যায় না। দলমত নির্বিশেষে মাহমুদুর রহমানসহ লাখো কোটি দেশপ্রেমিকের উচিত দুর্বার আন্দোলনের মাধ্যমে এই সরকারকে হটিয়ে এদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা।
ষমাওলানা আবদুল হাই, কোটবাড়ী, কুমিল্লা— বর্তমান সরকার ১৪৪ ধারা জারি করে এদেশ থেকে গণতন্ত্র বিদায় করতে চায় এবং স্বৈরাচারী কার্যকলাপের মাধ্যমে আবারও বাকশাল কায়েম করতে চায়। কিন্তু এদেশের জনগণ তা হতে দেবে না। এই সরকার যে স্বৈরাচারী সরকার তা প্রমাণ করেছে চাঁদপুর ও লক্ষ্মীপুরে পুলিশ দিয়ে জনগণকে হত্যা করে।
ষআজিজুল হাই সোহাগ, সভাপতি, ডেমোক্র্যাটিক মুভমেন্ট, আজিমপুর, ঢাকা—সভা-সমাবেশ করা নাগরিকের সাংবিধানিক অধিকার। ২০ দিন আগে ঘোষিত কর্মসূচির ৪৮ ঘণ্টা আগে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে সরকার আওয়ামী লীগের সাজানো কর্মসূচি সামনে রেখে ১৪৪ ধারা জারি করে সংবিধান লঙ্ঘন করেছে। রোডমার্চে ব্যাপক জনসমাগমে সরকার এখন বিরোধী দলকে জনসম্পৃক্ত কর্মসূচি থেকে বিরত রাখতে চাচ্ছে।
ষমো. জসিম উদ্দিন আহাম্মদ, ব্যবসায়ী, আশুগঞ্জ, বি-বাড়িয়া—এই সরকার কি আসলে গণতান্ত্রিক সরকার, নাকি অগণতান্ত্রিক সরকার। কারণ গত রোববার পুলিশের গুলিতে হত্যাকাণ্ড গুলো দেখলে মনে হয় না বর্তমান সরকার একটি গণতান্ত্রিক সরকার।
ষমো. ইকবাল, শন্তিহাট, বুচপুর, চট্টগ্রাম—দেশের মৌলিক চাহিদা রক্ষায় সরকার সম্পূর্ণ ব্যর্থ। এই সরকারের বহুমাত্রিক নির্যাতনের মধ্যে ১৪৪ ধারা অন্যতম। জনবিচ্ছিন্ন সরকারের পায়ের নিচে মাটি না থাকায় তারা আজ গণঅভ্যুত্থানের ভয়ে ভীত হয়ে প্রশাসনকে দলীয় ক্যাডার হিসেবে ব্যবহার করছে।
ষমো. আরিফুজ্জামান আরিফ, চাকরিজীবী, দক্ষিণ যাত্রাবাড়ী, দনিয়া আবাসিক এলাকা, ঢাকা—বিএনপির শান্তিপূর্ণ মিছিলকে বাধাগ্রস্ত করতে সরকার ১৪৪ ধারা জারি করে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে একনায়কতন্ত্রের পরিচয় দিয়েছে। আমরা দিনবদলের ডিজিটাল সরকারের কাছে এরূপ আশা করিনি। ১৪৪ ধারা জারি করে গণতান্ত্রিক আন্দোলন দমিয়ে রাখা যায় না।
ষআবু হানিফ, ছাত্র, ভিক্টোরিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, কুমিল্লা—সর্বক্ষেত্রে সরকারের ব্যর্থতার প্রতিবাদে বিরোধী দলের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি গণমিছিলে সরকারের ১৪৪ ধারা জারি করা স্বৈরাচারের নামান্তর, যা করেছিল ইয়াহিয়া, ভুট্টো ও এরশাদ গং।
ষমাহমুদ হাসান সিরাজী, প্রিন্সিপ্যাল, মাদরাসা, মাতুয়াইল, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা—সরকার গণমিছিলে ১৪৪ ধারা জারি করে তার দুর্বলতাই প্রকাশ করেছে। প্রকৃতপক্ষে যদি তারা জনগণের পক্ষে জনগণের ভোটে জনগণের সরকার হতো তাহলে এরকম হায়েনার মতো বিরোধী দলের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ত না।
ষএহসানুল হাবিব, ছাত্র, পুঠিয়া সরকারি কলেজ, চট্টগ্রাম—বিএনপির গণমিছিলে ১৪৪ ধারা জারি করার মাধ্যমে সরকার বাকশালী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছে। গণমিছিল—জনসভা নয়, গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে সরকারের পতন ঘটাতে হবে।
ষএম এ এইচ রুবেল, ছাত্র, সিলেট এমসি কলেজ, বিলেরবন, জকিগঞ্জ—জনগণকে গুলি করে হত্যার আদেশের নাম হলো গণমিছিলে ১৪৪ ধারা জারি। এ ধারা জারি করে জনগণকে হত্যা করাকে বলা যায় গণতন্ত্রকে হত্যা। আর এ আদেশের মাধ্যমে বোঝা যায় সরকারের স্বৈরাচারী মনোভাব।
ষমো. বাবলু, মাদারবাড়ী, চট্টগ্রাম—সরকার জনগণের শান্তিপূর্ণ গণমিছিলকে ভয় পেয়ে ১৪৪ ধারা জারি করছে। এই ধারা জারি করে সরকার পতন ঠেকানো যাবে না।
ষডা. মো. সিরাজুল হক, পাটেয়ারী, সীতাকুণ্ড , চট্টগ্রাম—এই সরকার রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় গণমিছিল সফল করতে দেয়নি। রোডমার্চের পর থেকেই সরকারের পায়ের নিচে মাটি নেই তা বুঝতে পেরেছে।
ষনূরুল আলম, ব্যবসায়ী, বুচপুর, চট্টগ্রাম—দমন, নিপীড়ন, নির্যাতনের মাত্রা যত বাড়বে সরকারের জন্য তা ততই আত্মঘাতী হবে। বর্তমান তাঁবেদার সরকার যেভাবে স্বৈরাচারী কায়দায় দেশ চালাচ্ছে তা সরকারের হীন মনমানসিকতার বহিঃপ্রকাশ।
ষমো. মারুফ, ব্যবসায়ী, মাশরেকী দাওয়াখানা তাকিয়া রোড, ফেনী—গণমিছিলে ১৪৪ ধারা জারি করে সরকার গণতন্ত্রকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে একদলীয় শাসন ও বাকশাল আবার কায়েম করার শেষপ্রান্তে পৌঁছার চেষ্টায় লিপ্ত। তবে এর পরিণতি মধ্যপ্রাচ্যের মতো হতে পারে।
ষমাওলানা হাসান মোহাম্মদ ইসহাক, শিক্ষক, চাঁপাইনবাবগঞ্জ—জনগণের দাবি আদায়ের গণমিছিলে ১৪৪ ধারা জারি করে সরকার গণতান্ত্রিক দেশে গণতন্ত্রকে হত্যা করে এবং জনগণের স্বাধীনতা কেড়ে নিয়ে কোরআন সুন্নাহবিরোধী আইন করে ক্ষমতা চিরস্থায়ী করার জন্য সরকার বেপরোয়া হয়ে উঠেছে, যা দেশের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক।
ষমো. হারুর আর রশীদ, চাকরিজীবী, নির্মাণ সুপার মার্কেট, ফেনী—সবারই নাগরিক অধিকার আছে আন্দোলন করার। সরকার ১৪৪ ধারা জারি করে মোটেও ঠিক করেনি।
ষআজিজুল হক জাবেদ, চাকরিজীবী, ফেনী— ১৪৪ ধারা জারি সরকার প্রমাণ করেছে তারা একদলীয় বাকশালের দিকে এগোচ্ছে। এখান থেকে বের করে আসতে হলে কঠোর আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।
ষতামান্না আফরিন, ছাত্রী, দক্ষিণ যাত্রাবাড়ী— শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে সরকার ভীত হয়ে ১৪৪ ধারা জারি করেছে। এতে ক্ষমতা ধরে রাখা যায় না।
ষমাহমুদুল হাসান, চাকরিজীবী, বাড্ডা, ঢাকা— গণতান্ত্রিক দেশে এটি একটি ন্যক্কারজনক ঘটনা। এ সরকার গণতন্ত্রের পক্ষে নয় এটিই প্রমাণ মিলে তাদের দেয়া কর্মসূচিতে।
ষমাসুম মোহাম্মদ, শিক্ষক, দুয়ারাবাজার, সুনামগঞ্জ—বাংলার সব শ্রেণীর জনগণের কাছে একথা প্রতীয়মান বিএনপিসহ সব দল এক সঙ্গে গণমিছিল করলে বিশ্বের কাছে আওয়ামী সরকারের আসল চেহারা ফুটে উঠত। সরকার দিশেহারা হয়ে ১৪৪ ধারা জারি করেছে।
ষমো. জাহাঙ্গীর আলম জাহেদ, ব্যবসায়ী, ফটিকছড়ি, চট্টগ্রাম—১৪৪ ধারা জারি আসলে কোনো গণতান্ত্রিক ধারা নয়। তাই এই ধারা যেখানে নেই, সেখানেই গুলি করে ৪ জনকে হত্যা করেছে।
ষফখরুল ইসলাম হাসান, ছাত্র, সদর দক্ষিণ কুমিল্লা—১৪৪ ধারা জারির কোনো যৌক্তিকতা নেই। গত রোববার পুলিশ জনগণের সঙ্গে যে আচরণ করে গুলি করে হত্যা করে তা একটি অগণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের বহিঃপ্রকাশ। এর নিন্দা জানানোর ভাষা নেই।
ষসাগর খান, পুরান ঢাকা—বিএনপি পূর্বঘোষিত সারাদেশে কর্মসূচিতে ১৪৪ ধারা জারি করে সরকার চাঁদপুর ও লক্ষ্মীপুরে মানুষ হত্যা করিয়েছে।
ষখলিলুর রহমান, শিক্ষার্থী, জিয়ানগর, পিরোজপুর—বিএনপির মিছিলে ১৪৪ ধারা জারি করে সরকার আবারও প্রমাণ করল এ সরকার পুলিশের ওপর নির্ভরশীল একটি সরকার। তারা জনগণ থেকে একেবারে বিচ্ছিন্ন।
ষএমএ হাসান, পরশুরাম, ফেনী—সরকার ১৪৪ ধারা জারির মাধ্যমে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে বাকশাল প্রতিষ্ঠা করতে চায়।
ষআমির হোসেন মোল্লা, ব্যবসায়ী, নরসিংদী— বর্তমান সরকার গণতন্ত্রে বিশ্বাসী নয়। মানুষের মৌলিক অধিকার তারা হরণ করছে।
ষমোহাম্মদুল্লাহ আরমান, শিক্ষার্থী, বেগমগঞ্জ, নোয়াখালী—বিএনপির গণমিছিলের ওপর অগণতান্ত্রিকভাবে ১৪৪ ধারা জারি করে তারা তাদের সেই ফ্যাসিস্ট মানসিকতারই বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছে।
ষমামুনুর রহমান, ব্যবসায়ী, ফেঞ্চুগঞ্জ, সিলেট— গণতান্ত্রিক বা শান্তিপূর্ণ যে কোনো আন্দোলনেই সরকার যেভাবে মারমুখী হয়ে উঠছে, বিরোধী দলকে যেভাবে বাধা সৃষ্টি করছে তাতে মনে হচ্ছে সরকারের পায়ের নিচে মাটি নেই।
ষসাইফুল ইসলাম, চাকরিজীবী, ফেনী—সরকারের ১৪৪ ধারা জারি করা পায়ের ওপর পা দিয়ে ঝগড়া করার মতো। আমাদের পুলিশ বাহিনীর কর্মকাণ্ড দেখলে মনে হয় এরা পাক হানাদার বাহিনী থেকেও নিকৃষ্ট। গণমিছিলে ১৪৪ ধারা জারি করে সরকার নিজেরাই দেশকে অস্থিতিশীল করে তুলছে।
ষনজরুল ইসলাম বাবুল, ব্যবসায়ী, কেরানীগঞ্জ ঢাকা— ১৪৪ ধারা জারি করে গণজোয়ার ঠেকানো যায় না। সরকার কেন রাজনৈতিক সংঘাত উসকে দেয়ার পথ ধরেছে? পায়ে পা দিয়ে ঝগড়া করার চেষ্টা করছে। কোনো সরকারই শেষ সরকার নয়।
ষনসরুল্লাহ, শিক্ষার্থী, কেরানীগঞ্জ, ঢাকা—এ সরকারের চরিত্র হলো বিরোধী দল যাতে ক্ষমতায় না আসে। এ সরকার বাকশাল কায়েম করতে চায়।
ষমো. দেলোয়ার হোসেন দুলাল, ব্যবসায়ী, খিলগাঁও ঢাকা—গণমিছিলে বাধা দেয়া স্বৈরাচারী সরকারের নিকৃষ্টতম পন্থা। সর্বগ্রাসী ব্যর্থতায় শাসক দলের মনোবল যখন ভেঙে পড়ে জনগণের ওপর যখন আস্থা থাকে না, তখনই ১৪৪ ধারা জারি করে শেষ রক্ষা করতে চায়। তাই তত্ত্বাবধায় সরকার দাবি এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।
ষএসএম জলিল সরকার, সরকারি কর্মকর্তা (অব.) বাকবাড়ী, কাশিমপুর, গাজীপুর— বর্তমান সরকার, বিশেষ করে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছা আগামীতে বিএনপি যাতে ক্ষমতায় না আসতে পারে তার জন্য যত নিচে নামা দরকার তিনি নামবেন।
ষআবদুল লতিফ গাজী, ব্যবসায়ী, চরবিশ্বাস বাজার, গলাচিপা, পটুয়াখালী— গণমিছিলের নামে গণবিস্ফোরণ ঘটবে বিধায় সরকার ১৪৪ ধারা জারি করেছে। সব ক্ষেত্রে ব্যর্থ এই সরকার।
ষকানিস আফিফা শেখ সাদী, গৃহিণী, শিবচর, মাদারীপুর—সরকার শক্তি প্রয়োগ করে গণমিছিল বন্ধ করে ১৪৪ ধারা জারি মানেই ক্ষমতায় থাকা সরকারের পতনের পূর্বাভাস এবং অতীতের মতো বাকশাল কায়েমের ব্যর্থ অপচেষ্টা।
ষসোহেল পারভেজ সুমন, ব্যবসায়ী, পটিয়া, চট্টগ্রাম—‘চোরের মনে পুলিশ পুলিশ’ প্রবাদ বাক্যটি শতভাগ মিলে যাচ্ছে সরকারের এমন কার্যকলাপের সঙ্গে। গণমিছিল থেকে উজ্জীবিত স্বাধীনচেতা গণমানুষের বাঁধভাঙা জোয়ারে প্রলয় সৃষ্টি হয়ে বৈঠার পালে আঘাত হানার শঙ্কায় শঙ্কিত ও আতঙ্কিত সরকার আগুনে ছাইচাপা দেয়ার চেষ্টা করছে।
ষআনোয়ার শাহ, ছাত্র, বি.বাড়িয়া—সরকার ১৪৪ ধারা জারি করে গণবিচ্ছিন্ন কাজ করছে। জনগণের সমর্থন হারিয়ে এখন শক্তি প্রয়োগ করে সরকার পার হতে পারবে না। মানুষ নীরবে সরকারের কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদ জানাচ্ছে।
ষমুফতি আজিজুল হক শেখ সাদী, মাদারীপুর— গণতান্ত্রিক দেশে ১৪৪ ধারা দিয়ে সভা-সমাবেশ বন্ধ করে দেয়া গৃহযুদ্ধের পূর্বাভাস। তাই দেশপ্রেমিক সব নাগরিককে সচেতন হওয়ার এখনই সময়।
ষগোলাম মোহাম্মদ ওমর ফারুক, শিবচর, মাদারীপুর—আওয়ামী লীগের অস্তিত্বকে টিকিয়ে রাখতে হলে বিরোধী দলের কর্মসূচিতে সার্বিক সহযোগিতা করা উচিত। কারণ আওয়ামী লীগ একদিন বিরোধী দল হবে, তখন বর্তমান বিরোধী দলের সহযোগিতার মুখাপেক্ষী হতে হবে।
ষমো. মঞ্জুরুল আলম, চাকরিজীবী, বাঁশখালী, চট্টগ্রাম—আপসহীন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার গণমিছিলে ১৪৪ ধারা জারি করা মানে ১৬ কোটির মানুষের ওপর ১৪৪ ধারা জারি করা। কারণ আওয়ামী সরকার বাংলার স্বাধীনচেতা জনগণকে ভয় পায়।
ষসাইদুর রহমান, শিক্ষার্থী, শিবচর, মাদারীপুর— বিরোধী দলের মিছিল-মিটিং, সভা-সমাবেশ বা ওয়াজ মাহফিলে ১৪৪ ধারা জারি করে জনগণের মৌলিক অধিকার ক্ষুণ্ন করেছে।
ষকাজী আবু মো. খালেদ নিজাম, চাকরিজীবী, রাঙ্গুনিয়া, চট্টগ্রাম—গণতান্ত্রিক দেশে সভা-সমাবেশ, মিছিল-মিটিং এমনকি হরতালের মতো কর্মসূচি পালন করার অধিকার রাজনৈতিক দলের রয়েছে।
ষমাওলানা সালাহউদ্দিন, শিক্ষক, ভোলা—পূর্ব ঘোষিত বিরোধী দলের গতানুগতিক প্রোগ্রামে বাধা দিয়ে সরকার আবারও নির্লজ্জের পরিচয় দিয়েছে।
ষসৈয়দ নূরে আলম হামিদী, শিক্ষার্থী, হবিগঞ্জ— সরকার বিরোধী দলের কর্মসূচিতে ১৪৪ ধারা জারি করেছে অন্য দেশের ইঙ্গিতে।
ষমো. মোসাদ্দেক খান, চাকরিজীবী, পাঠানপাড়া খানবাড়ি, কদমতলী, সিলেট—এভাবে আন্দোলনের পথ রুদ্ধ করতে পারবে না। ১৪৪ ধারা দিয়ে গণমিছিল বন্ধ করলেও জনগণের গণবিস্ফোরণ দেখা দিলে কোনো ধারাই কাজে আসবে না।
ষআবদুল মুকিত, লেখক, সিলেট—সরকার পায়ের তলায় মাটি নেই দেখে বেসামাল হয়ে গণঅভ্যুত্থান ঠেকাতে ১৪৪ ধারা জারি করেছে। সরকার তিন বছর স্বপ্নে বিভোর ছিল। এখন স্বপ্ন ভঙ্গ হয়েছে। জনগণ তাদের পেছনে নেই দেখে তারা বেনজির আহমেদকে দিয়ে নজিরবিহীন ১৪৪ ধারা জারি করেছে। এতে সরকারের শেষ রক্ষা হবে না।
ষআ.ন.ম আহমদুল্লাহ, পেশাজীবী, চট্টগ্রাম—এ সরকার বিরোধী দলের কর্মসূচিতে ১৪৪ ধারা জারি ও মামলা দিয়ে নির্যাতন করছে, তা না করে একেবারে বাকশাল কায়েম করে দেয়া উচিত।
ষলায়ন মো. নাজিমউদ্দিন তাজ, চাকরিজীবী, সাতকানিয়া, চট্টগ্রাম—বর্তমান সরকার দেশের জনগণের সরকার নয়। ১৪৪ ধারা জারিসহ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে যা করছে মূলত তা মূলত তা কোনো এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে তারা।
ষমো. নিয়ামুল ইসলাম, শিক্ষার্থী, বি.বাড়িয়া— বর্তমান সরকার লেনিনের ফ্যাসিবাদ চরিত্রকে হার মানিয়ে গণমিছিলে যে ১৪৪ ধারা জারি করে এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে গণমিছিলে হামলা চালিয়ে যে বর্বরতার ইতিহাস সৃষ্টি করছে।
ষএকরাম বিন নজিরুল, শিক্ষক, সন্তোষপুর, কালাচানিয়া, সন্দ্বীপ, চট্টগ্রাম—বর্তমান স্বৈরাচার ও মিথ্যাচারের দৃষ্টান্তকারী জালিম সরকারের বিরুদ্ধে মানবতাবাদী সচেতন জনতার ঈমানীদৃপ্ত মিছিলে ১৪৪ ধারা জারি সরকারের হীনমন্যতা।
ষনজির আহমদ, শিক্ষক, দাউদকান্দি, কুমিল্লা— সরকারের পায়ের নিচে যখন মাটি না থাকে, সরকার যখন গণবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েই ১৪৪ ধারা জারি করে অবধারিত পতন ঠেকানোর চেষ্টা করে। কিন্তু এভাবে পতন ঠেকানো যায় না।
ষআবু তৈয়ব, শিক্ষক, বড়দীঘি, হাটহাজারী, চট্টগ্রাম— ১৪৪ ধারা জারির উদ্দেশ্য হলো সরকার গণতন্ত্র চাচ্ছে না। জনগণের অধিকার হরণ ও মানুষকে জুলুম-নির্যাতন করছে। এদের হটানো খুবই জরুরি।
ষআতিক, ব্যবসায়ী, মিরপুর—সরকার যে ১৪৪ ধারা জারি করেছে তা গণতন্ত্রের ছদ্মাবরণে বাকশাল কায়েমের বহিঃপ্রকাশ।
ষমাওলানা ওলিউল্লাহ শিবলী, চাকরিজীবী, জয়দরকান্দি, সরাইল, বি.বাড়ীয়া—বিরোধী দলের সব ধরনের কর্মসূচিতে সরকার যেভাবে ১৪৪ ধারা জারি করতে শুরু করেছে তাতে ভবিষ্যত্ ভালো হবে বলে মনে হয় না। এভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকা যায় না।
ষমো. বিল্লাল হোসেন মোল্লা, ব্যবসায়ী, নওগাঁও, মতলব, চাঁদপুর— সংবিধান মতে মানুষের মিছিল-মিটিং করার অধিকার আছে। এতে ১৪৪ ধারা জারির অধিকার সরকারের নেই।
ষইলিয়াস খান, লক্ষ্মীপুর, নাসিরনগর, বি.বাড়িয়া—গণমিছিলে ১৪৪ ধারা জারি করে সরকার যে খারাপ কাজ করেছে তার ধিক্কার দেয়ার ভাষা জানা নেই।
ষমো. সোহান, শিক্ষার্থী, নারায়ণগঞ্জ—১৪৪ ধারা দিয়ে সরকার গণতন্ত্রের ভাবমূর্তি পুরো নষ্ট করেছে।
ষফয়সাল আহমেদ, ব্যবসায়ী, পুরান ঢাকা— আওয়ামী লীগ দাবি করে আন্দোলনের মধ্যে তাদের জন্ম। আসলে তারা প্রতিপক্ষের আন্দোলনকে ভয় পায় বলে একই দিনে কর্মসূচি দিয়ে গণমিছিলে ১৪৪ ধারা জারি করে।
ষমো. সেলিম, গাড়িচালক, গুণবতী, চৌদ্দগ্রাম, কুমিল্লা—১৪৪ ধারা বা এর চেয়েও বেশি কিছু জারি জনগণের আন্দোলন ঠেকানো যাবে না। পাল্টা কর্মসূচি দিয়ে সরকার নিজদের পতন ডেকে আনছে।
ষমো. মমিনুর রহমান, শিক্ষার্থী, বি.বাড়িয়া— ১৪৪ ধারা জারি করে সরকার প্রমাণ করল তারা দেশের শান্তি চায় না। অবৈধভাবে ক্ষমতায় আসতে চায়। তাদের কাছে প্রশ্ন হলো—এখন কি মানবাধিকার লঙ্ঘন হয় না।
ষশিহাবউদ্দিন চৌধুরী সাইফু, ব্যবসায়ী, আন্দরকিল্লা, চট্টগ্রাম—১৪৪ ধারা জারিতে গণতন্ত্রের আদলে একনায়কতন্ত্র ও স্বৈরতন্ত্রের ভাবমূর্তির বহিঃপ্রকাশ ঘটছে।
ষফারুক আহমেদ শিমুল, চাকরিজীবী, সিলেট—আওয়ামী লীগ মুখে গণতন্ত্রের কথা বললেও হঠাত্ করে ১৪৪ ধারা জারি করে বিরোধী দলের মিছিল বন্ধ ও মানুষ মারা একদলীয় বাকশাল কায়েম এবং দেশকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছে।
ষওসমান কাসেমী, শিক্ষার্থী, পটিয়া, চট্টগ্রাম—১৪৪ ধারা জারি করে মানুষের নাগরিক অধিকার হরণ করছে। গুলি করে মানুষ মারা আইয়্যামে জাহেলিয়াতকেও হার মানায়।
ষনজরুল ইসলাম কবির, ব্যবসায়ী, গুলশান, ঢাকা—মিছিলে পুলিশ গুলি করে ও উলঙ্গ করে বিএসএফের মতো যেভাবে নির্যাতন করেছে এর ধিক্কার ও নিন্দা জানাই। পুলিশ দিয়ে মানুষের কণ্ঠ রোধ করা যাবে না।
ষমো. আলী হোসেন, ব্যবসায়ী, পাঁচদোনা, নরসিংদী—সরকার জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। তাদের পায়ের তলায় মাটি নেই। আওয়ামী সরকার গণমিছিলে ১৪৪ ধারা জারি করে গণতন্ত্র নস্যাত্ করছে। বিশেষ করে এ সরকার ক্ষমতায় থাকার সুযোগ নিজেরাই ধ্বংস করে দিচ্ছে।
ষমো. ইউসুফ আল আজিজ, ব্যবসায়ী, রায়পুর, লক্ষ্মীপুর—গণমিছিল একটি গণতান্ত্রিক কর্মসূচি। এতে ১৪৪ ধারা জারি করা গণতন্ত্র খুন করার শামিল।
ষজাহাঙ্গীর আলম, ব্যবসায়ী, সজলপুর, ফরিদপুর—বর্তমান সরকার যা করছে তাতে বাকশালের হিংস্রতা অনুভব করছি। ইনশাআল্লাহ খুব তাড়াতাড়ি এ সরকারের পতন হবে।
ষমো. আবদুল করিম, ব্যবসায়ী, কর্ণফুলী, চট্টগ্রাম—সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বলেছিলেন বাঘে ধরলে বাঘ ছেড়ে দেয় কিন্তু হাসিনা ধরলে ছাড়েন না। এতে তাদের হিংস্রতা বোঝা যায়। তারই বহিঃপ্রকাশ ঘটাচ্ছে ১৪৪ ধারা জারি।
ষইমরান হোসাইন, শিক্ষার্থী, গাজীপুরা, টঙ্গী, গাজীপুর—১৪৪ ধারা জারি করে সরকার বোঝাতে চাচ্ছে যে তারা একদলীয় শাসন কায়েম করতে চায়। পাশাপাশি বিরোধী দলকে পঙ্গু করে তারা ক্ষমতাকে আরও সুসংহত করতে চায়। এ সরকার গণতন্ত্রে বিশ্বাসী নয়, বাকশালে বিশ্বাসী।
ষশাহেদ, চাকরিজীবী, চট্টগ্রাম—গণমিছিল বানচাল করতেই ১৪৪ ধারা জারি করেছে সরকার। এ থেকে ফিরে না এলে দেশে কঠিন পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে।
ষওবায়দুল্লাহ জেমী, শিক্ষক, চন্দ্রপুর, গোলাপগঞ্জ, সিলেট—বিএনপির গণমিছিলে ১৪৪ ধারা জারি করে সরকার আবারও তাদের গণতন্ত্রবিরোধী ও ফ্যাসিবাদী আচরণের পরিচয় দিচ্ছে। বিরোধী দলের রোডমার্চে গণজোয়ারের পর এই জনবিচ্ছিন্ন সরকার এবার গণমিছিলকে ভয় পাচ্ছে।
ষএ কে এম আলমগীর, মাদ্রাসা শিক্ষক, লক্ষ্মীপুর—বিরোধী দলের সফল রোডমার্চ দেখে সরকার ভয় পেয়েছে এবং গণমিছিলে সরকার পতনের ভয়ে ১৪৪ ধারা জারি করেছে।
ষনূরুল আলম আতিকী, ব্যবসায়ী, শুলন্না, নবাবগঞ্জ, ঢাকা—১৪৪ ধারা জারি করে গণঅভ্যুত্থান ঠেকানো যাবে না। সরকার বিরোধী দলের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিগুলো মামলা, হামলা, ভয়ভীতি প্রদর্শন করে যখন দমাতে পারছে না ঠিক তখনই বিরোধী দলের গণমিছিল ঠেকাতে ১৪৪ ধারা জারি করেছে।