ধর্ম প্রতিমন্ত্রীর অধার্মিক ভাতিজা : পটুয়াখালীর শীর্ষ সন্ত্রাসী ফাঁসির আসামি গোলাম মাওলা অস্ত্রসহ গ্রেফতার
পটুয়াখালী প্রতিনিধি

পটুয়াখালীতে ধর্মপ্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট শাহজাহান মিয়ার ভাতিজা
শীর্ষ সন্ত্রাসী, দক্ষিণাঞ্চলের ডাকাত সিন্ডিকেটের সদস্য, ছিনতাই,
চাঁদাবাজি ও ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গোলাম মাওলা ওরফে মাওলা মৃধাকে (৩২)
একটি বিদেশি পিস্তল ও দুই রাউন্ড গুলিসহ গ্রেফতার করেছে র্যাব। গতকাল দুপুর
১২টার দিকে শহরের হেতালিয়া বাঁধঘাট এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গোলাম মাওলা গ্রেফতারের সংবাদে বাঁধঘাট এলাকার সাধারণ ব্যবসায়ীরা আনন্দ
উল্লাস করে এবং এলাকায় মিষ্টি বিতরণ করে।
র্যাব-৮ পটুয়াখালী ক্যাম্পের কোম্পানি অধিনায়ক লে. কমান্ডার নুরুজ্জামান জানান, জেলার সদর থানায় খুন, চাঁদাবাজি, ছিনতাই, ডাকাতি, মারামারি, নারী ধর্ষণসহ একাধিক মামলার আসামি গোলাম মাওলা মৃধা। স্থানীয় টাউন কালিকাপুর বাজারে গড়ে তুলছে সন্ত্রাসী মাওলা বাহিনী। পটুয়াখালী সদর ও অন্যান্য এলাকার দাগি সন্ত্রাসীদের নিয়ে গড়ে তুলছে সন্ত্রাসী নেটওয়ার্ক। মাওলা ও তার সন্ত্রাসী দলের ভয়ে এলাকার লোক সব সময় ভীতসন্ত্রস্ত থাকে।
এলাকায় সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি মাওলা মাদক ব্যবসাও পরিচালনা করত। চাঁদা না দেয়ায় সে গত সপ্তাহে পটুয়াখালী সদর থানার মরিচবুনিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যানকে প্রকাশ্যে দিবালোকে মারধর করে মারাত্মক আহত করে এবং হেতালিয়া বাঁধঘাট এলাকার রিপন গাজী ও জসিম আকনকে তার দাবি অনুযায়ী চাঁদা না দেয়ায় মারধর করে। এছাড়াও ধৃত আসামি মোসা. রওশন আরা বেগমের জমি জোরপূর্বক দখল করে নেয়। সে ২০০০ সালে শহরের সেকান্দারকে নৃশংসভাবে হত্যা করে এবং সে হত্যা মামলার ২নং আসামি। ওই মামলায় তাকে ফাঁসির আদেশ দেয়া হয়। মাওলাকে গ্রেফতারের ফলে পটুয়াখালী শহর ও টাউন কালিকাপুর হেতালিয়া বাঁধঘাট এলাকার সাধারণ ব্যবসায়ীরা আনন্দ উল্লাস করে এবং এলাকায় মিষ্টি বিতরণ করে। গ্রেফতারকৃত মাওলার বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে একটি মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে তিনি জানান।
এ ব্যাপারে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মনিরুল ইসলাম জানান, গ্রেফতারকৃত মাওলার বিরুদ্ধে পটুয়াখালী সদর থানায় ৮টি মামলা আছে। এর মধ্যে একটি খুুনের মামলায় সে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি।
র্যাব-৮ পটুয়াখালী ক্যাম্পের কোম্পানি অধিনায়ক লে. কমান্ডার নুরুজ্জামান জানান, জেলার সদর থানায় খুন, চাঁদাবাজি, ছিনতাই, ডাকাতি, মারামারি, নারী ধর্ষণসহ একাধিক মামলার আসামি গোলাম মাওলা মৃধা। স্থানীয় টাউন কালিকাপুর বাজারে গড়ে তুলছে সন্ত্রাসী মাওলা বাহিনী। পটুয়াখালী সদর ও অন্যান্য এলাকার দাগি সন্ত্রাসীদের নিয়ে গড়ে তুলছে সন্ত্রাসী নেটওয়ার্ক। মাওলা ও তার সন্ত্রাসী দলের ভয়ে এলাকার লোক সব সময় ভীতসন্ত্রস্ত থাকে।
এলাকায় সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি মাওলা মাদক ব্যবসাও পরিচালনা করত। চাঁদা না দেয়ায় সে গত সপ্তাহে পটুয়াখালী সদর থানার মরিচবুনিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যানকে প্রকাশ্যে দিবালোকে মারধর করে মারাত্মক আহত করে এবং হেতালিয়া বাঁধঘাট এলাকার রিপন গাজী ও জসিম আকনকে তার দাবি অনুযায়ী চাঁদা না দেয়ায় মারধর করে। এছাড়াও ধৃত আসামি মোসা. রওশন আরা বেগমের জমি জোরপূর্বক দখল করে নেয়। সে ২০০০ সালে শহরের সেকান্দারকে নৃশংসভাবে হত্যা করে এবং সে হত্যা মামলার ২নং আসামি। ওই মামলায় তাকে ফাঁসির আদেশ দেয়া হয়। মাওলাকে গ্রেফতারের ফলে পটুয়াখালী শহর ও টাউন কালিকাপুর হেতালিয়া বাঁধঘাট এলাকার সাধারণ ব্যবসায়ীরা আনন্দ উল্লাস করে এবং এলাকায় মিষ্টি বিতরণ করে। গ্রেফতারকৃত মাওলার বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে একটি মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে তিনি জানান।
এ ব্যাপারে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মনিরুল ইসলাম জানান, গ্রেফতারকৃত মাওলার বিরুদ্ধে পটুয়াখালী সদর থানায় ৮টি মামলা আছে। এর মধ্যে একটি খুুনের মামলায় সে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি।