
আবার ক্ষমতায় আসতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘অন্তর্বর্তীকালীন
সরকার’-এর প্রস্তাব দিয়েছেন বলে মনে করেন বিরোধীদলীয় নেতা ও বিএনপি
চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া। প্রধানমন্ত্রীর এ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে তিনি
আন্দোলনের মাধ্যমে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়কে ফিরতে সরকারকে বাধ্য করতে জাতীয়
ঐক্যের আহ্বান জানিয়েছেন।
গতকাল সাংবাদিকদের ইফতার পার্টিতে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় খালেদা জিয়া বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রস্তাব আমরা মানি না। প্রধানমন্ত্রী ক্ষমতায় থাকার জন্য এবং আবার ক্ষমতায় আসার জন্যই এ প্রস্তাব দিয়েছেন। আমরা এটা প্রত্যাখ্যান করছি।
সম্প্রতি লন্ডনে বিবিসি বাংলা সার্ভিসকে দেয়া এক সাক্ষাত্কারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি পুনর্বহালের দাবি প্রত্যাখ্যান করে নির্বাচনকালে বিরোধী দলের সমন্বয়ে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের প্রস্তাব দেন। এ জন্য বিএনপিকে সংসদে এসে প্রস্তাব দেয়ার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।
গত বছরের ৩০ জুন সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করা হয়, যা ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগের দাবির মুখে সংবিধানে সংযুক্ত হয়েছিল। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর পর থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের দাবিতে আন্দোলন করে আসছে বিএনপি নেতৃত্বাধীন বিরোধী জোট।
গত কয়েকটি ইফতার পার্টিতে খালেদা জিয়া অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর প্রস্তাবের বিষয় নিয়ে কথা বললেও গতকালই প্রথম তিনি সরাসরি প্রত্যাখ্যানের ঘোষণা দেন।
জাতীয় প্রেস ক্লাব চত্বরে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের উদ্যোগে এই ইফতার পার্টির আয়োজন করা হয়। এতে বিভিন্ন দৈনিকের সম্পাদক, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, সিনিয়র সাংবাদিক, সাহিত্যিক, রাজনীতিক, চিকিত্সক, আইনজীবীসহ পেশাজীবী নেতারা অংশ নেন।
খালেদা জিয়া বলেন, নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে। ঈদের পর আমরা এক প্লাটফর্মে সবাইকে এনে আন্দোলন শুরু করব।
দেশে দুরবস্থা চলছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, দেশ এক কঠিন অবস্থার মধ্য দিয়ে অতিক্রম করছে। তাই দেশের মানুষ এই দুরবস্থা থেকে পরিত্রাণ চায়। শান্তি-শৃঙ্খলা চায়। ক্ষমতাসীনদের মদদে সারাদেশে টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি চলছে। যখন তখন মানুষ হত্যা হচ্ছে।
সাংবাদিক হত্যাকাণ্ডের কথা তুলে ধরে বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, সাড়ে তিন বছরে ১৬ জন সাংবাদিককে হত্যা করা হয়েছে। সাংবাদিকদের ওপর নির্যাতন, মিথ্যা মামলা ও হয়রানি করা হচ্ছে। কারান্তরীণ করা হচ্ছে। তারা একের পর এক অসাংবিধানিক কাজ করছে। দেশে আজ গণতান্ত্রিক সরকার আছে বলা যাবে না। তাই এ সরকারকে কোনোভাবে গণতান্ত্রিক সরকার বলা যাবে না।
সাংবাদিক হত্যার বিচারের দাবিতে সাংবাদিকদের চলমান আন্দোলনে সমর্থন জানিয়ে বলেন, জীবনের নিরাপত্তার আন্দোলনে সবাইকে অংশ নিতে হবে। ভিন্ন প্লাটফর্মে চলতে থাকা আন্দোলনকে সময়ের দাবি হিসেবে জাতীয় ঐক্যের প্লাটফর্ম তৈরির ইঙ্গিত দেন তিনি।
রাস্তাঘাটের দুরবস্থার কথা তুলে ধরে খালেদা জিয়া বলেন, যোগাযোগমন্ত্রী নিজেই চাঁদপুরে স্বীকার করেছেন, রাস্তাঘাটের অবস্থা ভালো নয়। তারা সাড়ে তিন বছরে সড়ক-মহাসড়কের কোনো সংস্কার করেনি। এ অবস্থা আর চলতে দেয়া যায় না। সে জন্য ব্যর্থ ও অযোগ্য সরকারকে হটাতে আমাদের সংগ্রামে নামতে হবে।
অনুষ্ঠান মঞ্চে খালেদা জিয়ার সঙ্গে আরও ছিলেন জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ, নয়া দিগন্ত সম্পাদক আলমগীর মহিউদ্দিন, আমার দেশ-এর ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমান, সাবেক সম্পাদক আমানুল্লাহ কবীর, ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি রুহুল আমিন গাজী, মহাসচিব শওকত মাহমুদ, দিনকাল সম্পাদক রেজোয়ান সিদ্দিকী, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি আবদুস শহীদ, সাধারণ সম্পাদক বাকের হোসাইন, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি কামাল উদ্দিন সবুজ, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমদ, রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন বাদশা প্রমুখ।
এছাড়া মঞ্চে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, এম কে আনোয়ার, মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির কর্নেল (অব.) অলি আহমদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি অধ্যাপক মনিরুজ্জামান মিঞা, জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির একেএম নাজির আহমদ, সহকারী সেক্রেটারি মিয়া গোলাম পরওয়ার, সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি জয়নাল আবেদীন, চলচ্চিত্রকার চাষী নজরুল ইসলাম, সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের সদস্য সচিব অধ্যাপক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন প্রমুখ।
ইফতারে সিনিয়র সাংবাদিক অধ্যাপক আবদুল গফুর, আতিকুল আলম, মাহফুজ উল্লাহ, খন্দকার মনিরুল আলম, মোস্তফা কামাল মজুমদার, ছড়াকার আবু সালেহ, কামরুল ইসলাম চৌধুরী, কবি মাহমুদ শফিক, এমএ আজিজ, কবি হাসান হাফিজ, কবি জাহাঙ্গীর ফিরোজ, এলাহী নেওয়াজ খান সাজু, এম আবদুল্লাহ, এসএম মেজবাহ উদ্দিন, মাসুমুর রহমান খলিলি, সরদার ফরিদ আহমদ, কাজী রওনাক হোসেন, কাদের গনি চৌধুরী, সাজ্জাদ আলম খান তপু, অলিউল্লাহ নোমান প্রমুখ অংশ নেন।
সাংবাদিক ইউনিয়নের এ ইফতারে রাজনৈতিক দলের নেতাদের মধ্যে খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মুহাম্মদ ইসহাক, বিএনপির ঢাকা মহানগর সদস্য সচিব আবদুস সালাম, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতানা, জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর নায়েবে আমির হামিদুর রহমান আযাদ এমপি ও সহকারী সেক্রেটারি সেলিম উদ্দিন, পিপলস পার্টির গরীবে নেওয়াজ, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টির খন্দকার গোলাম মর্তুজা, ন্যাপ-ভাসানীর শেখ আনোয়ারুল হক, মুসলিম লীগের আতিকুল ইসলাম, লেবার পার্টির মুস্তাফিজুর রহমান ইরান, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির মহাসচিব ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, ডেমোক্রেটিক পার্টির সাইফুদ্দিন মনি, ন্যাপের সভাপতি জেবেল রহমান গানি, মহাসচিব গোলাম মোস্তফা ভুঁইয়া, শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্যজোটের সভাপতি সেলিম ভুঁইয়া, বিএনপি নেতা হেলেন জেরিন খান, আবু নাসের রহমাতুল্লাহ, ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, আলহাজ আকবর হোসেন নান্টু প্রমুখ নেতারা ইফতারে অংশ নেন।
ইফতার শেষে খালেদা জিয়া জাতীয় প্রেস ক্লাবে মাগরিবের নামাজ আদায়ের পর সাংবাদিক লাউঞ্জে চা-চক্রে মিলিত হন। তিনি এ সময়ে সিনিয়র সাংবাদিকদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
গতকাল সাংবাদিকদের ইফতার পার্টিতে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় খালেদা জিয়া বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রস্তাব আমরা মানি না। প্রধানমন্ত্রী ক্ষমতায় থাকার জন্য এবং আবার ক্ষমতায় আসার জন্যই এ প্রস্তাব দিয়েছেন। আমরা এটা প্রত্যাখ্যান করছি।
সম্প্রতি লন্ডনে বিবিসি বাংলা সার্ভিসকে দেয়া এক সাক্ষাত্কারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি পুনর্বহালের দাবি প্রত্যাখ্যান করে নির্বাচনকালে বিরোধী দলের সমন্বয়ে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের প্রস্তাব দেন। এ জন্য বিএনপিকে সংসদে এসে প্রস্তাব দেয়ার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।
গত বছরের ৩০ জুন সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করা হয়, যা ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগের দাবির মুখে সংবিধানে সংযুক্ত হয়েছিল। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর পর থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের দাবিতে আন্দোলন করে আসছে বিএনপি নেতৃত্বাধীন বিরোধী জোট।
গত কয়েকটি ইফতার পার্টিতে খালেদা জিয়া অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর প্রস্তাবের বিষয় নিয়ে কথা বললেও গতকালই প্রথম তিনি সরাসরি প্রত্যাখ্যানের ঘোষণা দেন।
জাতীয় প্রেস ক্লাব চত্বরে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের উদ্যোগে এই ইফতার পার্টির আয়োজন করা হয়। এতে বিভিন্ন দৈনিকের সম্পাদক, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, সিনিয়র সাংবাদিক, সাহিত্যিক, রাজনীতিক, চিকিত্সক, আইনজীবীসহ পেশাজীবী নেতারা অংশ নেন।
খালেদা জিয়া বলেন, নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে। ঈদের পর আমরা এক প্লাটফর্মে সবাইকে এনে আন্দোলন শুরু করব।
দেশে দুরবস্থা চলছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, দেশ এক কঠিন অবস্থার মধ্য দিয়ে অতিক্রম করছে। তাই দেশের মানুষ এই দুরবস্থা থেকে পরিত্রাণ চায়। শান্তি-শৃঙ্খলা চায়। ক্ষমতাসীনদের মদদে সারাদেশে টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি চলছে। যখন তখন মানুষ হত্যা হচ্ছে।
সাংবাদিক হত্যাকাণ্ডের কথা তুলে ধরে বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, সাড়ে তিন বছরে ১৬ জন সাংবাদিককে হত্যা করা হয়েছে। সাংবাদিকদের ওপর নির্যাতন, মিথ্যা মামলা ও হয়রানি করা হচ্ছে। কারান্তরীণ করা হচ্ছে। তারা একের পর এক অসাংবিধানিক কাজ করছে। দেশে আজ গণতান্ত্রিক সরকার আছে বলা যাবে না। তাই এ সরকারকে কোনোভাবে গণতান্ত্রিক সরকার বলা যাবে না।
সাংবাদিক হত্যার বিচারের দাবিতে সাংবাদিকদের চলমান আন্দোলনে সমর্থন জানিয়ে বলেন, জীবনের নিরাপত্তার আন্দোলনে সবাইকে অংশ নিতে হবে। ভিন্ন প্লাটফর্মে চলতে থাকা আন্দোলনকে সময়ের দাবি হিসেবে জাতীয় ঐক্যের প্লাটফর্ম তৈরির ইঙ্গিত দেন তিনি।
রাস্তাঘাটের দুরবস্থার কথা তুলে ধরে খালেদা জিয়া বলেন, যোগাযোগমন্ত্রী নিজেই চাঁদপুরে স্বীকার করেছেন, রাস্তাঘাটের অবস্থা ভালো নয়। তারা সাড়ে তিন বছরে সড়ক-মহাসড়কের কোনো সংস্কার করেনি। এ অবস্থা আর চলতে দেয়া যায় না। সে জন্য ব্যর্থ ও অযোগ্য সরকারকে হটাতে আমাদের সংগ্রামে নামতে হবে।
অনুষ্ঠান মঞ্চে খালেদা জিয়ার সঙ্গে আরও ছিলেন জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ, নয়া দিগন্ত সম্পাদক আলমগীর মহিউদ্দিন, আমার দেশ-এর ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমান, সাবেক সম্পাদক আমানুল্লাহ কবীর, ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি রুহুল আমিন গাজী, মহাসচিব শওকত মাহমুদ, দিনকাল সম্পাদক রেজোয়ান সিদ্দিকী, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি আবদুস শহীদ, সাধারণ সম্পাদক বাকের হোসাইন, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি কামাল উদ্দিন সবুজ, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমদ, রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন বাদশা প্রমুখ।
এছাড়া মঞ্চে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, এম কে আনোয়ার, মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির কর্নেল (অব.) অলি আহমদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি অধ্যাপক মনিরুজ্জামান মিঞা, জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির একেএম নাজির আহমদ, সহকারী সেক্রেটারি মিয়া গোলাম পরওয়ার, সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি জয়নাল আবেদীন, চলচ্চিত্রকার চাষী নজরুল ইসলাম, সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের সদস্য সচিব অধ্যাপক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন প্রমুখ।
ইফতারে সিনিয়র সাংবাদিক অধ্যাপক আবদুল গফুর, আতিকুল আলম, মাহফুজ উল্লাহ, খন্দকার মনিরুল আলম, মোস্তফা কামাল মজুমদার, ছড়াকার আবু সালেহ, কামরুল ইসলাম চৌধুরী, কবি মাহমুদ শফিক, এমএ আজিজ, কবি হাসান হাফিজ, কবি জাহাঙ্গীর ফিরোজ, এলাহী নেওয়াজ খান সাজু, এম আবদুল্লাহ, এসএম মেজবাহ উদ্দিন, মাসুমুর রহমান খলিলি, সরদার ফরিদ আহমদ, কাজী রওনাক হোসেন, কাদের গনি চৌধুরী, সাজ্জাদ আলম খান তপু, অলিউল্লাহ নোমান প্রমুখ অংশ নেন।
সাংবাদিক ইউনিয়নের এ ইফতারে রাজনৈতিক দলের নেতাদের মধ্যে খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মুহাম্মদ ইসহাক, বিএনপির ঢাকা মহানগর সদস্য সচিব আবদুস সালাম, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতানা, জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর নায়েবে আমির হামিদুর রহমান আযাদ এমপি ও সহকারী সেক্রেটারি সেলিম উদ্দিন, পিপলস পার্টির গরীবে নেওয়াজ, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টির খন্দকার গোলাম মর্তুজা, ন্যাপ-ভাসানীর শেখ আনোয়ারুল হক, মুসলিম লীগের আতিকুল ইসলাম, লেবার পার্টির মুস্তাফিজুর রহমান ইরান, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির মহাসচিব ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, ডেমোক্রেটিক পার্টির সাইফুদ্দিন মনি, ন্যাপের সভাপতি জেবেল রহমান গানি, মহাসচিব গোলাম মোস্তফা ভুঁইয়া, শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্যজোটের সভাপতি সেলিম ভুঁইয়া, বিএনপি নেতা হেলেন জেরিন খান, আবু নাসের রহমাতুল্লাহ, ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, আলহাজ আকবর হোসেন নান্টু প্রমুখ নেতারা ইফতারে অংশ নেন।
ইফতার শেষে খালেদা জিয়া জাতীয় প্রেস ক্লাবে মাগরিবের নামাজ আদায়ের পর সাংবাদিক লাউঞ্জে চা-চক্রে মিলিত হন। তিনি এ সময়ে সিনিয়র সাংবাদিকদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।