সোনার দাম বাড়ছে কাল, প্রতি ভরি ৫৮ হাজার টাকা
mahmud290@gmail.com

দেশে সোনার দাম কাল মঙ্গলবার থেকে আবারও বাড়ছে। দাম বেড়ে ভালো মানের ২২ ক্যারেট ভরিপ্রতি সোনার দাম হচ্ছে ৫৭ হাজার ৭৩৬ টাকা। এ ছাড়া ২১ ও ১৮ ক্যারেট এবং সনাতনী হিসেবে পরিচিত দেশি সোনার দামও ভরিপ্রতি এক হাজার ৫০ থেকে এক হাজার ৩০০ টাকা পর্যন্ত বাড়ছে।
বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির (বাজুস) কার্যনির্বাহী সভায় আজ সোমবার স্বর্ণের দাম বাড়ানো বিষয়ে আলোচনা হয়। সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কাল থেকে স্বর্ণের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দেয় বাজুস। এরপর আজ রাতে এ-সংক্রান্ত সংবাদবিজ্ঞপ্তি পাঠিয়ে বিষয়টি নিশ্চিত করে জুয়েলার্স সমিতি।
সর্বশেষ ১৪ জানুয়ারি বাজুস সব ধরনের স্বর্ণের দাম বাড়ায়। কাল থেকে কার্যকর হওয়া নতুন দাম অনুযায়ী, ২২ ক্যারেট ভরিপ্রতি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) স্বর্ণের দাম ৫৭ হাজার ৭৩৬ টাকা; ২১ ক্যারেট প্রতি ভরি ৫৫ হাজার ১৭০ টাকা ও ১৮ ক্যারেট ৪৭ হাজার ২৯৭ টাকা। আর সনাতনী হিসেবে পরিচিত দেশি স্বর্ণের ভরি ৩৬ হাজার ১৫৮ টাকা।
তবে স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা বলছেন, প্রতি ভরি স্বর্ণালংকার কিনতে ক্রেতাকে এখন গড়ে মজুরি হিসাবে চার হাজার টাকা এবং মূল্য সংযোজন কর হিসেবে ২ শতাংশ হারে অর্থ দিতে হয়। সেই হিসাবে ২২ ক্যারেট স্বর্ণের গয়নার দর পড়বে প্রতি ভরি প্রায় ৬২ হাজার ৮৯০ টাকা।
আজ পর্যন্ত ২২ ক্যারেট ভরি প্রতি স্বর্ণের দাম ৫৬ হাজার ৪৫৩ টাকা; ২১ ক্যারেট প্রতি ভরি ৫৩ হাজার ৮৮৭ টাকা ও ১৮ ক্যারেট ৪৬ হাজার ১৮৯ টাকা এবং দেশি স্বর্ণের ভরি ৩৫ হাজার ১০৮ টাকায় বেচাকেনা হয়েছে। সেই হিসাবে ভরিপ্রতি ২২ ক্যারেটে দাম বেড়েছে এক হাজার ২৮৩ টাকা, ২১ ক্যারেটে এক হাজার ২৯৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটে এক হাজার ১০৮ টাকা ও দেশি স্বর্ণে এক হাজার ৫০ টাকা।
বাজুসের সাধারণ সম্পাদক দেওয়ান আমিনুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ডলারের দাম বাড়ায় বাধ্য হয়েই স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সমিতি। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা কয়েক দিন অপেক্ষা করছি। কিন্তু আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দাম অব্যাহতভাবে বাড়ছে। দাম না বাড়ালে প্রতিবেশী দেশগুলোতে অবৈধ পথে পাচার হওয়ার আশঙ্কা থাকে।’
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত বছরের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত ১৬ দফায় স্বর্ণের দর বেড়েছে প্রায় ৩০ শতাংশ। গত বছরের জানুয়ারির প্রথম দিকে ২২ ক্যারেট স্বর্ণের দাম ছিল প্রতি ভরি ৪২ হাজার ১৬৫ টাকা। সেই হিসাবে গত এক বছরে ভরি প্রতি স্বর্ণের দাম বেড়েছে ১৫ হাজার ৫৭১ টাকা। অর্থাত্ দাম বেড়েছে প্রায় ৩৬ শতাংশ।
বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির (বাজুস) কার্যনির্বাহী সভায় আজ সোমবার স্বর্ণের দাম বাড়ানো বিষয়ে আলোচনা হয়। সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কাল থেকে স্বর্ণের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দেয় বাজুস। এরপর আজ রাতে এ-সংক্রান্ত সংবাদবিজ্ঞপ্তি পাঠিয়ে বিষয়টি নিশ্চিত করে জুয়েলার্স সমিতি।
সর্বশেষ ১৪ জানুয়ারি বাজুস সব ধরনের স্বর্ণের দাম বাড়ায়। কাল থেকে কার্যকর হওয়া নতুন দাম অনুযায়ী, ২২ ক্যারেট ভরিপ্রতি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) স্বর্ণের দাম ৫৭ হাজার ৭৩৬ টাকা; ২১ ক্যারেট প্রতি ভরি ৫৫ হাজার ১৭০ টাকা ও ১৮ ক্যারেট ৪৭ হাজার ২৯৭ টাকা। আর সনাতনী হিসেবে পরিচিত দেশি স্বর্ণের ভরি ৩৬ হাজার ১৫৮ টাকা।
তবে স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা বলছেন, প্রতি ভরি স্বর্ণালংকার কিনতে ক্রেতাকে এখন গড়ে মজুরি হিসাবে চার হাজার টাকা এবং মূল্য সংযোজন কর হিসেবে ২ শতাংশ হারে অর্থ দিতে হয়। সেই হিসাবে ২২ ক্যারেট স্বর্ণের গয়নার দর পড়বে প্রতি ভরি প্রায় ৬২ হাজার ৮৯০ টাকা।
আজ পর্যন্ত ২২ ক্যারেট ভরি প্রতি স্বর্ণের দাম ৫৬ হাজার ৪৫৩ টাকা; ২১ ক্যারেট প্রতি ভরি ৫৩ হাজার ৮৮৭ টাকা ও ১৮ ক্যারেট ৪৬ হাজার ১৮৯ টাকা এবং দেশি স্বর্ণের ভরি ৩৫ হাজার ১০৮ টাকায় বেচাকেনা হয়েছে। সেই হিসাবে ভরিপ্রতি ২২ ক্যারেটে দাম বেড়েছে এক হাজার ২৮৩ টাকা, ২১ ক্যারেটে এক হাজার ২৯৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটে এক হাজার ১০৮ টাকা ও দেশি স্বর্ণে এক হাজার ৫০ টাকা।
বাজুসের সাধারণ সম্পাদক দেওয়ান আমিনুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ডলারের দাম বাড়ায় বাধ্য হয়েই স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সমিতি। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা কয়েক দিন অপেক্ষা করছি। কিন্তু আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দাম অব্যাহতভাবে বাড়ছে। দাম না বাড়ালে প্রতিবেশী দেশগুলোতে অবৈধ পথে পাচার হওয়ার আশঙ্কা থাকে।’
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত বছরের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত ১৬ দফায় স্বর্ণের দর বেড়েছে প্রায় ৩০ শতাংশ। গত বছরের জানুয়ারির প্রথম দিকে ২২ ক্যারেট স্বর্ণের দাম ছিল প্রতি ভরি ৪২ হাজার ১৬৫ টাকা। সেই হিসাবে গত এক বছরে ভরি প্রতি স্বর্ণের দাম বেড়েছে ১৫ হাজার ৫৭১ টাকা। অর্থাত্ দাম বেড়েছে প্রায় ৩৬ শতাংশ।